প্রবেশ করুন

    
প্রবেশ

Category Archives: পদাবলী

এ সময়ে লেখা কিছু কবিতা

অশ্বগন্ধার ঘুম
মুহাম্মদ নুরুল হুদা

ঈদ সংখ্যা : কবিতা

চামচাগিরি

তপংকর চক্রবর্তী

মাঝ রাতে উঠে আলোটা জ্বালিয়া
সাজিয়ে নেবেন ভাতের থালিয়া
আলাদা বাটিতে মাছের কালিয়া
লাগে যতটুকু থালায় ঢালিয়া
খুশী মনে খান আর গেয়ে গান

জামালপুর জেলার সংখ্যার কিছু কবিতা

অন্ধজন
মাহবুব বারী

অন্ধের মতো হাত বাড়িয়েই আছি,
আমি অন্ধজন আমাকে কী দেবে? দাও।
দিতে পার হারানো দিনের গান,
সমুদ্রের স্বপ্ন, খররৌদ্র থেকে বৃষ্টির অমল ধারা,

ভারতের দুই কবিবন্ধু : রিঙ্কু ব্যানার্জী ও বর্ণা অধিকারী’র কবিতা

হারিয়ে যাওয়া মেয়েবেলা
বর্ণা অধিকারী

গন্ধের ধাক্কাধাক্কি তে পেরিয়ে গ্যাছে রোদ্দুর
মাখা শৈশব,
ইতিহাসের পাতায় নাবালক রূপকথারা
লুটোপুটি খায়, বিষাদের ঢেউ এ ডুবে যায়
আবেগে

আইরীন নিয়াজী মান্না’র অনুছড়া

অণুছড়া-৮৬

আমি চমকে চমকে থমকে দাড়াই
তোদের ছবি দেখে,
আমি মধুর সুরেতে অনেক দূরেতে
স্বপ্ন যাই একে।

আমি চমকে চমকে হাত যে বাড়াই
সোনালি সে শৈশব,

কবি আশিক আকবর ও শওকত হোসেন এর কবিতা

কবি আশিক আকবরের লেখনী (কবিতা ও গদ্য কবিতা)

ছেড়ে যাবার পর ০১

ছেড়ে যাচ্ছি জানালা , ছেড়ে যাচ্ছি চেয়ার , ছেড়ে যাচ্ছি টেবিল ,
বারান্দা , বারান্দার সিঁড়ি ,

কবি আলমগীর রেজা চৌধুরী রনজু রাইম রাজু আলীম ও জিনিয়া চৌধুরীর কবিতা

আলমগীর রেজা চৌধুরীর কবিতা

আসবে
সমস্ত কিছুতে ঢকে যাচ্ছে তোমার চোরকাঁটা বিস্তার
সত্ত্বা ব্যাপী কল্লোলিত জলের মৃণ্ময় সংঘাত ।
অনন্ত থেকে তুমি আসবে
কী করে ফেরাবে

নির্মলেন্দু গুণ ও মৃত্তিকা গুণ এর কবিতা

নির্মলেন্দু গুণ আবার যখনই দেখা হবে

আবার যখনই দেখা হবে, আমি প্রথম সুযোগেই
বলে দেব স্ট্রেটকাটঃ ‘ভালোবাসি’।
এরকম সত্য-ভাষণে যদি কেঁপে ওঠে,
অথবা ঠোঁটের কাছে উচ্চারিত শব্দ

আরিফ আহমেদ এর কবিতা

তার কথা মনে পড়ে

তার কথা মনে পড়ে
আঁড়ে আঁড়ে বারে বারে
যত চাই ভুলিবারে
ততো মনে জ্বালা ধরে ।

কোথায় সে, কেমন আছে
কাকে সে

সফিউল্লাহ আনসারী‘র একগুচ্ছ কবিতা

অস্তিত্ব

সমস্ত অস্তিত্ব হাতড়িয়ে
যা পাই ; তাতে তোমার উপস্থিতিতে
ক্ষণজুড়েই চলে বসন্তের উৎসব !
তুমি মানেই বসন্ত
তুমি মানেই উল্লাস
তুমি মানেই ছন্দ