প্রবেশ করুন

    
প্রবেশ

Category Archives: পদাবলী

এই সমতলে নিরবধি : ফয়সল নোই

খুব ইচ্ছে, ডেকে শোনাই – দেবতা

পাথর কথা বলবে না
প্রবেশ দ্বারে কৃষকের মূর্তি,
ফসল নষ্ট করে যায় পাহাড়ী হাতির দল

গাছের ডালে দীর্ঘশ্বাস ঝুলে রয়
হাতে

উত্তাল মার্চের কিছু কবিতা

এই সেই মার্চ
(বন্ধুবর হস্তরেখা বিশারদ মাহবুবে রাব্বানীকে উৎসর্গিত। যার বাবা এই মার্চ ৭১-এর একজন সৈনিক ছিলেন।)

এই সেই মার্চ
উত্তাল জনতার শ্লোগান মুখরিত মার্চ!

স্পর্শ

যদি স্পর্শ করো আঙ্গুলের নরম ডগায় কথা দিচ্ছি ভাসিয়ে দিব তোমায়
আমার হৃদয়ের জবুথবু জলে
বীজ ভেদ করে ওঠা কচি গাছের মত ভালোবাসা দেব
ভরা বর্ষায় রেইনকোটে

নিঃসঙ্গ কবি, নির্জন রেস্তোরাঁ : সৈয়দ শামসুল হক

নিঃসঙ্গ কবি, নির্জন রেস্তোরাঁ

সৈয়দ শামসুল হক

মাথার ভেতরে লেখা। অদূরে রেস্তোরাঁ।
আষাঢ় সেজেছে খুব মেঘে মেঘে-মনে সে করাবে
বিরহ বিপন্ন দিন-রাস্তাঘাট আদ্যোপান্ত খোঁড়া।
মাটির পাহাড়গুলো কতদিনে

রুডইয়ার্ড কিপলিং-এর কবিতা : কামাল রাহমান

নীল গোলাপ, সমুদ্রের ঘুমগান ও অন্যান্য কবিতা: রুডইয়ার্ড কিপলিং
অনুবাদ:  কামাল রাহমান

(ত্রিশ, চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে ইয়োরোপের যে কবিরা বাংলা কবিতায় আধুনিকতা প্রসারে সহায়ক হয়েছিলেন রুডইয়ার্ড কিপলিং তাঁদেরই

ওমর কায়সার – এর কবিতা

ওমর কায়সার – এর কবিতা

লিলি গাংগুলি পাখি নয়

লিলি গাংগুলি পাখি নয়
তাই তার গান শুনতে পেয়েছিলাম খুব কাছাকাছি থেকে

পাখিরা শোনায় গান দূর থেকে
আর অরণ্যে

সবকিছুই জাদুঘরে যাবে

এখন তো অনেক কিছুই অচল হয়েছে সচল থাকার পরেও
হিসেবের খাতা থেকে কবেই হারিয়ে গিয়েছে পাঁচ পয়সা, দশ পয়সা
পঁচিশ পয়সা, পঞ্চাশ পয়সারও হিসেব এখন আর কেউ করে

ময়মনসিংহের সাহিত্য : তিনপ্রজন্মের তিনজন কবির কবিতা

সত্তুর দশকের কবি আমিনুল হাসান -এর কবিতা

ছায়াতে আগুন ধরে
আমি হেঁটে গেলে ছায়া পড়ে
তুমি হেঁটে গেলে
ছায়াতে আগুন ধরে
তোমার কথায়

তখন সত্যি মানুষ ছিলাম : আসাদ চৌধুরী

তখন সত্যি মানুষ ছিলাম
আসাদ চৌধুরী

নদীর জলে আগুন ছিল
আগুন ছিল বৃষ্টিতে
আগুন ছিল বীরাঙ্গনার
উদাস করা দৃষ্টিতে।

আগুন ছিল গানের সুরে
আগুন ছিল

যে জীবন আমার নয়

রাত্রির অন্ধকার প্রকোষ্ঠে ভয়ার্ত হৃদয়ের বসবাস
বাইরে বুনো হায়েনার গর্জনে স্তম্ভিত দেশ
অন্ধকার কেটে যাওয়ার আশায় বসে থাকা তরুনের
কপাল জুড়ে দেখা যায় বুড়োদের মতো বলিরেখার ভাঁজ।