কেদারনাথ মজুমদার
আশিক চৌধুরী

বাংলা সাহিত্যের অনন্য অধ্যয় ‘ময়মনসিংহ গীতিকা’। ড: দীনেশ চন্দ্র সেনের সম্পাদনায় এই গ্রন্থের পালগানসমূহ সংগ্রহ করেন চন্দ্র কুমার দে। চন্দ্র কুমার দেকে এেেত্র উৎসাহিত করেন

রাজ শায়েরী ১

রাজু আলীম

মনের এমনি দশা, শুধু কান্না পায় আজ চোখে
ঈশ্বরকে ডাকি, কিন্তু তুমি আছো বুক ভরা শোকে।

তোমার চোখের মধ্যে প্রতিশোধ, লজ্জা পাই আমি

সূধী পাঠক ও শ্রোতা, ক্ষমা করবেন। আমি যেহেতু জন্মসূত্রে একজন মুসলমান এবং ৯০ ভাগ মুসলিম প্রধান অঞ্চলে আমার বসবাস। তাই প্রথমেই ইসলাম ধর্মের নির্দেশনামতে একজন শিশু ও তার শিক্ষার পথগুলো

খুব ইচ্ছে, ডেকে শোনাই – দেবতা

পাথর কথা বলবে না
প্রবেশ দ্বারে কৃষকের মূর্তি,
ফসল নষ্ট করে যায় পাহাড়ী হাতির দল

গাছের ডালে দীর্ঘশ্বাস ঝুলে রয়
হাতে

বাংলাদেশের সাহিত্যচর্চা ও

সাহিত্য পত্রিকার ভূমিকা

রহমান রাজু

সাহিত্যের কাগজ কী এবং কেন? সে কাগজের প্রতিশ্রুতি কী? কীইবা প্রত্যাশা? কীইবা প্রাপ্তি? দীর্ঘায়ু এ প্রশ্নগুলো আমাদের খুবচেনা; উত্তরগুলো যেমন জীবনযাত্রা-নিয়ন্ত্রিত ঠিক

বন্দুকের নলই সকল ক্ষমতার উৎস-একথা বলে মাও সে তুঙ বিখ্যাত হয়ে আছেন। মাও আসলে বন্দুকের নল বলতে শক্তি বা ডাণ্ডাকে বুঝিয়েছেন। আমাদের পরিবারগুলো একসময় টিকে ছিল এই শক্তি বা ডাণ্ডা

এই সেই মার্চ
(বন্ধুবর হস্তরেখা বিশারদ মাহবুবে রাব্বানীকে উৎসর্গিত। যার বাবা এই মার্চ ৭১-এর একজন সৈনিক ছিলেন।)

এই সেই মার্চ
উত্তাল জনতার শ্লোগান মুখরিত মার্চ!

যদি স্পর্শ করো আঙ্গুলের নরম ডগায় কথা দিচ্ছি ভাসিয়ে দিব তোমায়
আমার হৃদয়ের জবুথবু জলে
বীজ ভেদ করে ওঠা কচি গাছের মত ভালোবাসা দেব
ভরা বর্ষায় রেইনকোটে

নিঃসঙ্গ কবি, নির্জন রেস্তোরাঁ

সৈয়দ শামসুল হক

মাথার ভেতরে লেখা। অদূরে রেস্তোরাঁ।
আষাঢ় সেজেছে খুব মেঘে মেঘে-মনে সে করাবে
বিরহ বিপন্ন দিন-রাস্তাঘাট আদ্যোপান্ত খোঁড়া।
মাটির পাহাড়গুলো কতদিনে

নীল গোলাপ, সমুদ্রের ঘুমগান ও অন্যান্য কবিতা: রুডইয়ার্ড কিপলিং
অনুবাদ:  কামাল রাহমান

(ত্রিশ, চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে ইয়োরোপের যে কবিরা বাংলা কবিতায় আধুনিকতা প্রসারে সহায়ক হয়েছিলেন রুডইয়ার্ড কিপলিং তাঁদেরই