ভালোবাসা দিবসের পঙতিমালা : আরিফ আহমেদ ও স্বাধীন চৌধুরী
স্বাধীন চৌধুরী এর পঙতিমালা
১
বাতিঘর
বহুদূর যেতে এগিয়েছে সামান্য
অধ্যবসায় বলে এ-ও অপরিসীম।
আলোকোজ্জ্বল গ্রহ-নত্রের গন্তব্য-স্পর্শ
কাঙ্খিত বাতিঘর মেলে
যোজন-যোজন আলোকবর্ষ পর
স্বাধীন চৌধুরী এর পঙতিমালা
১
বাতিঘর
বহুদূর যেতে এগিয়েছে সামান্য
অধ্যবসায় বলে এ-ও অপরিসীম।
আলোকোজ্জ্বল গ্রহ-নত্রের গন্তব্য-স্পর্শ
কাঙ্খিত বাতিঘর মেলে
যোজন-যোজন আলোকবর্ষ পর
দীপংকর চক্রবর্তী-এর ছড়া কবিতা
চামচিকে
চামচিকেটা সামনে এসে
বুক ফুলিয়ে বলে
এই এলাকার সকল পাখি
আমার কথায় চলে।
রাত্র জাগি, পাহারা দেই
অবিশ্বাসের দানাগুলো যখন মহীরুহ আকার ধারন করে
তৃষ্ণায় যখন বুকের ছাতি ফেটে চৌচির হওয়ার উপক্রম হয়
অতৃপ্ত প্রেত্মাতারা যখন ঘুরে বেড়ায় অবাধে দেশময়
তখন আমি বিশ্বাসের সিঁড়ি
এই ঘর আজ আগুনের ঘর-
মনপোড়া ভূমি, অনাবাদী অন্ধকার
ছাইভস্ম-তিরোধান – এইখানে শ্মশান ছায়া
বিভীষিকা তারও চেয়ে বেশি!
মানুষই তো হয় মানুষের বন্ধু চিরকাল
অথচ কী
এডগার অ্যালেন পো : জীবন ও লিখন – মুনীর সিরাজ
১৮০৯ সালের ১৯শে জানুয়ারী আমেরিকার বোস্টন শহরে এডগার অ্যালেন পো’র জন্ম। পিতা ডেভিড পো জুনিয়র এবং মা এলিজাবেথ আরনল্ড পো।
তোমাকেই বলছি
আফরোজা হীরা (পার্বতী পারু)
——————————
ঘুমোতে পারছি না আমি
অবিশ্রান্ত ক্লান্তিতে চোখ নুয়ে পড়ে
রাতের গভীরের হৃৎপিন্ডের টিপ্ টিপ্ শব্দ
নিস্তব্ধ রাতের ঘড়ির
রাত্রির অন্ধকার প্রকোষ্ঠে ভয়ার্ত হৃদয়ের বসবাস
বাইরে বুনো হায়েনার গর্জনে স্তম্ভিত দেশ
অন্ধকার কেটে যাওয়ার আশায় বসে থাকা তরুনের
কপাল জুড়ে দেখা যায় বুড়োদের মতো বলিরেখার ভাঁজ।
স্বপ্নযাত্রা
চন্দনকৃষ্ণ পাল
দিগন্তহীন আকাশে পাখা মেলে উড়ি
মহাশূন্য গিলে ফেলে এক লহমায়
তারপর হজম ক্রিয়া হতে হতে উড়ে চলা –
এমন অদ্ভুত কান্ডে জড়িয়ে রয়েছি
‘এই যে, শুনুন’ – এই একটি মাত্র বাক্য আমার সমস্ত অস্তিত্বকে যেমন নাড়িয়ে দিয়েছিল। আবার আমার অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত সব, সবকিছু এই একটি বাক্যই তছনছ করে দিয়ে গেছে। সেদিন
স্মৃতি ঝড়ের মূর্ছনা
আফরোজা হীরা
এটা তো জানাই ছিল
সময়ের স্রোতে একদিন ধুয়ে যাবে
আঠারো বছরের সেই কাঁচা হলুদ রং।
প্রতিটা ঢেউয়ের ধাক্কায়, একটু একটু করে