এনকাউন্টার : আতা সরকার
এনকাউন্টার
আতা সরকার
গুরুতর অপরাধ করে ফেলেছিল সে। অপরাধের গুরুত্ব এখনো তার বোধগম্য নয়। নির্যাতন ও শাস্তির মাত্রা দেখে কার মনে হয়েছে, আসলেই সে অপরাধ করেছে এবং অপরাধটি
এনকাউন্টার
আতা সরকার
গুরুতর অপরাধ করে ফেলেছিল সে। অপরাধের গুরুত্ব এখনো তার বোধগম্য নয়। নির্যাতন ও শাস্তির মাত্রা দেখে কার মনে হয়েছে, আসলেই সে অপরাধ করেছে এবং অপরাধটি
অন্ধ মেয়ে আমি দেখতে পাইনা তাই
অবহেলা আর অনাদরটা সবার কাছেই পাই।
সত্যি করে বলুন দেখি, অন্ধ বলে কি আমার
সখ-আহলাদ – কিছুই থাকতে নাই ?
আর দশটা
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি : চন্দ্রাবতীর কথা
যতীন সরকার
বনে অনেক সময় এমন ফুল ফুটে, রাজোদ্যানেও তাহার তুলনা মিলে না, সে-বনফুলের সৌন্দর্য্য কেহ উপলব্ধি করিতে, কিংবা সে-সৌরভ কেহই
নদী শেষ। শিশিরের লোভে
তৃষ্ণাকম্পিতদেহ হরিণীর দল
নেমে এলো তৃণমাঠ খুঁজে
তুমি আজও বহু বহু দূর, দূরের অধিক দূর,
আরও আরও দূরে বিলুপ্ত পাখির বহু পুরাতন
মাগো শুধু রইনু আমি বাকি;
তোমার কথা সঙ্গোপনে,
নির্নিমেষে আমার মনে,
জাগায় আমায়, অমানিশায়, জাগে তৃষিত আঁখি॥
হারিয়ে তোমার সবুজ আঁচল,
অতল প্রেমের দীঘি টলমল,
পরিবর্তন
-মৌসুমী রায়(ঘোষ)
সৃষ্টি থেকেই
চলছে অভিযোজন|
অভিযোজিত হতে হতে আমরা
স্বার্থপর সংস্করনে পৌঁচেছি|
(ভীষন খর্বাকার হয়ে গেছি|)
ভেজা সাবানের গন্ধ। ভোর এলো নাকি?
তবে তো স্নানের বেলা তোমার ওখানে!
বৃষ্টিগন্ধা রাত্রিতলে পেন্সিলে লিখেছি পদ্য। শুকনো ত্বক/
কেটে দিচ্ছি কলমের খঞ্জর-টানে
সম্মতি দেবে কি গৃহী, স্নানঘরে?
ফেনায়িত বাথটাবে
ফাঁকি
অচিন্ত্য কুমার ভৌমিক
আগে ঝুঝতাম না। ছোট ছিলাম। এখন বুঝি।
এখন আমি অনার্স তৃতীয় বর্ষে। বিষয়টি দর্শন। তবে বেশ কিছুদিন ওর সাথে আমার দর্শন হচ্ছে না। বিদেশে
করতালি ভেসে যাবে, গমগমে কণ্ঠনাদ,
শস্যগোলা ঘিরে রাখা গুণ্ডামির শিস;
তোমাকে ছাড়াই চলতো, চলেছিলো,
চলবে তো পাঁচ-দশ-পনের বা বিশ
এই ঋতু লালবর্ণ; ঝড়ে ঝড়ে, জলোচ্ছ্বাসে
দর্পিত পাহাড়েরও
এখানে ঢাকায় প্রচন্ড গরম
ফসলের মাঠে চৌচির মাটি
কৃষকের ছাতি ফাটে, গাঁও-গ্রাম
দিনাজপুর থেকে পটুয়াখালী
রোড জ্যামে অস্থির জীবন।।
ওখানে তুমিও; কলকাতায়
বনগাঁও থেকে