প্রবেশ করুন

    
প্রবেশ

Category Archives: সাহিত্য

যীশুর জন্মদিন : আজ এসো ক্ষমা চাই

এই দিন শুভ হোক,

বড় হোক- ভালো হোক আরো

যীশুর ভালোবাসা

সকলের মাঝে আজ ঢালো।

হানাহানি, দূর্নীতি দূরে রেখে সব

ভাই ভাই আমরা সবাই

সৃষ্টিকর্তা আমাদের এক,

এই বিশ্বাসে-একই নিশ্বাসে

যে কথা এখনো বলা হয়নি : তানজীর হোসেন পলাশ

যে কথা এখনো বলা হয়নি : তানজীর হোসেন পলাশ

২০০৮ সালের ৩ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার। সন্ধ্যার পর টাইমস নামের সমিতি অফিস কে বসে আছেন এলাকার ব্যস্ততম এবং জনপ্রিয় শিক মো. তরিকুল

প্রিয় অভিনেতা খালেদ খানের জন্য শোকগাঁথা

যুবদা…

চিরযুবা তুমি চলে গেলে যখন; বাংলা তখন

আগুন মূখা নদীর সাথে গড়েছে মিতালী

শত শত মানুষের লাশের উপর দাঁড়িয়ে

দুইনেত্রীর চলছে হাততালি।

 

বৃক্ষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর গাচ্ছেন শোকগাঁথা

মানুষ

বিশ্বাসের আগুন : নির্মলেন্দু গুণ

নির্মলেন্দু গুণ– এর

বিশ্বাসের আগুন

অন্ধকারে ভয় করি না, যারা নক্ষত্রের
শাড়িতে আগুন জ্বেলে ঘরে ফিরছে,
তারাই দেখাবে পথ।
পাথরে পাথর ঘষে যদি আগুন না জ্বলে,

রেবা তুমি বাঙালি না বাঙ্গালী

কেউ যদি তোমাকে প্রশ্ন করে তুম বাঙালি না বাঙ্গালী? তাহলে কি উত্তর দেবে বলতো শোনামনিরা। এমনি একটা উদ্ভট প্রশ্ন যখন বড়দের মাথায় জট পাকিয়ে দেয় তখন প্রাইমারি স্কুলের একজন ছাত্রী

রূপান্তর : মৌসুমী রায়(ঘোষ)

রূপান্তর
-মৌসুমী রায়(ঘোষ)

শীতের বুড়ির শনের নুড়ি চুল,
কুঞ্চিত ত্বকের নীচে
চির যৌবনা বসন্ত|
শুঁয়োপোকা যেমন প্রজাপতি|

(০৬/১২/১৩)

পরিব্রাজকের প্রতীক্ষা : অরুণিমা নাসরীন

পরিব্রাজকের প্রতীক্ষা

অরুণিমা নাসরীন

রুখুসুখু কেশের শীর্ণসিঁথি পল্লবিত হয় তরল সুগন্ধি তেলে
উনুনের কামনার পীচবর্ণ জিহবা
তুষ্ট হয় শুকনো কড়িকাঠে
আ! আর্তবতী লবণকণ্যার নদীর স্ফটিকের ঘাঘরা

আঁচল : নীল নির্জন

আঁচল
নীল নির্জন

বাটার শোরুমে হঠাৎই দেখা হয়ে গেল রনিতার সাথে। মাঝে যে বেশ কবছর চলে গিয়েছে সেটা খেয়াল ছিল না। খেয়াল হল রনিতার পাশে ওর মেয়েকে দেখে। রনিতা

মুক্তিযুদ্ধের পুঁথি : ফয়জুল আলম পাপ্পু

মুক্তিযুদ্ধের  পুঁথি
ফয়জুল আলম পাপ্পু
শুরু মুক্তিযুদ্ধ ॥ ভয়াবহ  ন’ মাসের সংগ্রাম
নিয়াজি আর ইয়াহিয়ার ঝরলো কতোই ঘাম
তারা শত্র“ ভীষণ॥ আর বিভীষণ রাজাকারের দল

গগনবাড়ির মেয়ে : মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস

মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস এর কবিতা

 গগনবাড়ির মেয়ে
——–
সন্ধ্যাতারার সাথে বাক্যালাপ-কালে আমি মুহিত হয়ে যায়,
উঁকি দিতে থাকা চাঁদকে তখন বলি, গগনবাড়ির মেয়ে
এতক্ষণে তোমার আসার