মাসুদ আলম বাবুলের লেচু মিয়ার ঘর
(সামগ্রিক ভাবনা)

ওপার বাংলার খ্যাতিমান কবি ও কথাসাহিত্যিক মাসুদ আলম বাবুলের উপন্যাস “লেচু মিয়ার ঘর”।
বস্তিবাসী এক অনাথ কিশোরের করুণ জীবনাগাঁথা এ

এক

চিন্তনবিভা এবং নতুনতর বাস্তবতার উদ্ভাবন বা উদ্ঘাটন ছাড়া কবিতা আর কিছুই নয়; আর এর ভাষা যতটা হৃদয়গ্রাহি হয় বা সহজবোধ্যতা পায়, ততই ভালো। কবিতাভাষার নান্দনিকতা ভাষাতাত্ত্বিক উৎকর্ষের ভেতরে নয়;

পুস্তক আলোচনা/ এই পথে আলো জ্বেলে / মুস্তাফির রনি

বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ, যে দেশ সৃষ্টির নৈপথ্যে রয়েছে একজন কিংবদন্তির সংগ্রাম। যার জীবন শুরু হয়েছে সংগ্রাম দিয়ে আর

প্রসঙ্গ: শিক্ষিত-বাঙালীর
প্রতারণা ও বিশ্বাসঘাতকতাঃ আর রাজ

বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থার জন্য মোটা দাগ দিয়ে যে কারণটাকে গ্রহণ করেছি সেটি হচ্ছে, তার জনগণের ভাষার অধস্তনতা। বিষয়টা এক সময় এমন

স্বাধীনতার সাহসী সৈনিকদের স্মরণে 

আলী যাকের

কেন্দ্রীয় ভাষা শহীদ মিনারের ঠিক বিপরীত দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যে ভবনটি সায়েন্স অ্যনেক্সবিল্ডিং হিসাবে পরিচিত তারই নিচের তলার একটি কামরায় পাঁচজন তরুণ প্রায় প্রতি

বাংলাদশেরে লোক সাহত্যি
বিভিন্ন কারণে ।বিশেষ করে তার মরমি গান গুলো মানুষের হৃদয়ে শক্ত অবস্থান করে নিয়েছে বহুকাল ধরে – লোকে বলে ,বলে রে ঘর বাড়ি ভালানায় আমার /

হারিয়ে যাওয়া মেয়েবেলা
বর্ণা অধিকারী

গন্ধের ধাক্কাধাক্কি তে পেরিয়ে গ্যাছে রোদ্দুর
মাখা শৈশব,
ইতিহাসের পাতায় নাবালক রূপকথারা
লুটোপুটি খায়, বিষাদের ঢেউ এ ডুবে যায়
আবেগে

অণুছড়া-৮৬

আমি চমকে চমকে থমকে দাড়াই
তোদের ছবি দেখে,
আমি মধুর সুরেতে অনেক দূরেতে
স্বপ্ন যাই একে।

আমি চমকে চমকে হাত যে বাড়াই
সোনালি সে শৈশব,

ছাত্রসমাজকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে শিা প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রের ভূমিকা
তপংকর চক্রবর্তী

বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ধীরে ধীরে দুর্নীতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বাসা বেঁধেছে। মূল্যবোধের চরমতম অবয়, মতার অপব্যবহার, সীমাহীন