আজিম আকাশ এর তিনটি কবিতা
আজিম আকাশ এর তিনটি কবিতা
ফেরা হলো না
আজো ফেরা হলো না মুক্তিযোদ্ধা খোকার,
৭১ এর রক্তিম সূর্যটা ছিনিয়ে আনবে বলে
সেই যে কবে বেড়িয়েছে ঘর থেকে,
আজিম আকাশ এর তিনটি কবিতা
ফেরা হলো না
আজো ফেরা হলো না মুক্তিযোদ্ধা খোকার,
৭১ এর রক্তিম সূর্যটা ছিনিয়ে আনবে বলে
সেই যে কবে বেড়িয়েছে ঘর থেকে,
নিরবতা
(বন্ধু মাসুম আলী অপুর জন্য উৎসর্গকৃত)
যন্ত্রণাকাতর বন্ধুর মুখ
কষ্টে ফাঁটে বুক
একাকীত্ব আরো যন্ত্রণাদায়ক
তার চেয়েও যন্ত্রণা দেয় বুক চাঁপামুখ।
বেহুদা রাত্রির ভৎর্সনায় দাঁড়িয়ে যায় স্মৃতির মিনার
বিরহ সংগীত শুনে বোধের আঙ্গুল গুণে স্তন চুষতে থাকে দু্গ্ধপোষা শিশু
উত্যক্ত রাত্রির নাগরিক শোকে আমার মা হয়ে গেছে
দরিয়া পাড়ের দরদে আমরা যাচ্ছিলাম
মাহফুজ রিপন
ধানসিঁড়ির পাড় দিয়ে আমরা যাচ্ছিলাম।
শিমুল ফোটা ভোরে, আমরা যাচ্ছিলাম।
দরিয়া পাড়ের দরদে-
আমরা যাচ্ছিলাম ।
সারি সারি নিম
ছন্দ, মাত্রা, তাল-লয় না থাকলে কিসের কবিতা? মুক্তছন্দের নামে অন্ত্যমিলবর্জিত কবিতাও যে ছন্দহীন কবিতা নয়–তা বোঝেনা আজকালকার অনেক তথাকথিত কবি। আসলেই আবৃত্তির অযোগ্য কবিতা কখনোই ভালোকবিতা হতে পারেনা। ভালো কবি
নস্টালজিয়া ০১
আলমগীর রেজা চৌধুরী
চাচা মিয়ার দোকান থেকে বের হতে চোখে পড়লো কমলা রঙের স্নিগ্ধ বিকেল। বাঁ পাশে চলমান রাস্তা, নোমানদের বাসার সামনে কৃষ্ণচূড়া গাছ। ঝিরঝির করে ওর
ত্রসরেণু
শাকিলা তুবা
জলীয় বাষ্প মানেই হাওয়া হওয়া জল
তুমি কি আছ? নাকি জলের মতই বাষ্প?
বাতাসে কর্পুর গন্ধ ভাসে
তুমি মিশে গেছ নোনা হাওয়ায়
অজয় দাশগুপ্ত এর কবিতা
ওল্ডহোমের জননী আমার
রেলিং ধরে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়েছিলে একা
আকাশজুড়ে থমথমে মেঘ? নাকি, মুখের বলিরেখা?
তোমার মুখে মায়ের মুখ তোমার ঠোঁটে ব্যঙ্গ
সন্ধ্যা যখন
শীষ্
আজ নিয়ে তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে আমরা লোকটাকে অনুসরণ করছি।
সরকারের উপর মহলের হুকুমে সকাল থেকে রাত্র বারটা পর্যন্ত ছায়ার মত লেগে আছি লোকটির পিছনে। লোকটির ছোটো খাট