মেরী সূর্য্যানী এর কবিতা
তুষার খেলা
———————
সবার যখন যুদ্ধ যুদ্ধ আতংক
আমরা তখন তুষার খেলায় মত্ত
কতটা বরফজমা হলে পুরো পৃথিবী ঢেকে যেতে পারে,অশ্রগুলো হতে পারে মৃত।
তুষার খেলা
———————
সবার যখন যুদ্ধ যুদ্ধ আতংক
আমরা তখন তুষার খেলায় মত্ত
কতটা বরফজমা হলে পুরো পৃথিবী ঢেকে যেতে পারে,অশ্রগুলো হতে পারে মৃত।
লহিত সাগর তীরে
হে লহিত সাগর—
প্রথমে কে কথা বলেছিল বাতাসের কানে
সে কি বিশ্ব জননী আদি মাতা হাওয়া ?
সেতো তিনশ বছর ধরে কেঁদে কেঁদে অন্ধ
কথাকার অধ্্যাপ ক মাাাসুদ আলম বাাবুল এর ভাাাাষায়- কোলকাতা প্রেসক্লাবে আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তিটুকু পেলাম। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. পবিত্র সরকার প্রচ্ছদ উন্মোচন করলেন আমার উপন্যাস “নিদিরা” ও “লেচু
গদাধর সরকার এর কবিতা
এক
ঘুম
আমি দুললাম মেঘনা । পাতায় আমি ডুবলাম জলে ।
গান গেয়ে যায় কবিতা দেশ । গান গেয়ে পথ চলে ।
বাউল সাগর আগুন
ফরিদ আহমদ দুলাল এর কবিতা
এক
নির্ভরতার মূল্য
নির্ভরতার মূল্য দিলাম জীবনের প্রতিদিন
গোপনে আকাশ পাঠালো মেঘের কিছু অশোধ্য ঋণ,
মেঘবালিকার কোমল সুষমা জড়ায় গ্রীবার বাঁকে
সে
এক
চিন্তনবিভা এবং নতুনতর বাস্তবতার উদ্ভাবন বা উদ্ঘাটন ছাড়া কবিতা আর কিছুই নয়; আর এর ভাষা যতটা হৃদয়গ্রাহি হয় বা সহজবোধ্যতা পায়, ততই ভালো। কবিতাভাষার নান্দনিকতা ভাষাতাত্ত্বিক উৎকর্ষের ভেতরে নয়;
শমিত মণ্ডল এর কবিতা
এক
পৃথিবীযান
নদীর দিক থেকে আসছে আশ্চর্য বাতাস
পাখির কলতানে হয়েছিলো সকাল— এখন দুপুর।
মায়ের গাঁ ঘেঁষে চলছে সাদা শান্ত বাছুর,
ঝুমকো
অশ্বগন্ধার ঘুম
মুহাম্মদ নুরুল হুদা
চামচাগিরি
তপংকর চক্রবর্তী
মাঝ রাতে উঠে আলোটা জ্বালিয়া
সাজিয়ে নেবেন ভাতের থালিয়া
আলাদা বাটিতে মাছের কালিয়া
লাগে যতটুকু থালায় ঢালিয়া
খুশী মনে খান আর গেয়ে গান
অন্ধজন
মাহবুব বারী
অন্ধের মতো হাত বাড়িয়েই আছি,
আমি অন্ধজন আমাকে কী দেবে? দাও।
দিতে পার হারানো দিনের গান,
সমুদ্রের স্বপ্ন, খররৌদ্র থেকে বৃষ্টির অমল ধারা,