গগনবাড়ির মেয়ে : মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস
মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস এর কবিতা
গগনবাড়ির মেয়ে
——–
সন্ধ্যাতারার সাথে বাক্যালাপ-কালে আমি মুহিত হয়ে যায়,
উঁকি দিতে থাকা চাঁদকে তখন বলি, গগনবাড়ির মেয়ে
এতক্ষণে তোমার আসার
মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস এর কবিতা
গগনবাড়ির মেয়ে
——–
সন্ধ্যাতারার সাথে বাক্যালাপ-কালে আমি মুহিত হয়ে যায়,
উঁকি দিতে থাকা চাঁদকে তখন বলি, গগনবাড়ির মেয়ে
এতক্ষণে তোমার আসার
পাঠক শুভানুধ্যায়ীদের সবাইকে বিজয় দিবসের অভিনন্দন
বাংলাদেশে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে গ্রামীন সমাজের যে চিত্র অংকিত হয়েছে আফসান
টানাপোড়েন।
নীল নির্জন
মেয়ের সাথে রমার সম্পর্কটা দিনে দিনে জটিল হয়ে উঠছে। মিলির ব্যাবহারের মধ্যে একটা চাপা অসন্তোষ লক্ষ্য করছেন রমা বেশ কিছুদিন হল। অথচ দুজনের মধ্যে মনোমালিন্য
কেউ কি জানে ?
আবদার রশীদ
কেউ কি জানে কখন বসে
তেঁতুল পাতায় ন’জন ?
পটল পেলে সবাই তো খায়,
তুলতে জানে ক’জন ?
গুড়ের, পাটের, সব দালালের
(ছড়া) আচানক কথা আব্দুর রহমান শিপুল কালুর আছে মস্ত হাতি মাথায় তুলে নাচে সাবান দিয়ে গা ধুয়ে আছাড় দিয়ে কাঁচে। বিড়ি খাওয়া বিড়ালটা বাঘের মত ডাকে আস্ত গরু গিলে খায়
ফারিয়া তাবাসসুম এর ছড়া
সোনা সোনা ফসল মাঠা
খুব যে মধুর গন্ধ বয়,
ঝুন ঝুনা ঝুন ধানের সুরে
এ প্রাণ যেন ছন্দময় ।।
জীবনের স্ন্যাপশট: কলকাতার বই মেলায় একদিন
আদনান সৈয়দ
শুনতে পাই, ভৌগলিক দিক বিবেচনা করে বাঙালিকে নাকি তিন ভাগে ভাগ করা হয়েছে। ১. বাংলাদেশের বাঙালি। ২.পশ্চিম বঙ্গ তথা ভারতের বাঙালি। আর
জেগে আছি
জাহিদ রায়হান
নিশি রাতে জেগে আছি
একাকী হায়,
বৃষ্টিরা রিম ঝিম
নূপুর বাজায়।
উড়ে যায় মেঘ মালা
শব্দ করে,
বসে রোই কেমনে
পর্ব ১ক.
প্রাচীন বৃক্ষের কাছে নতজানু হই। দু’হাত বাড়িয়ে নেয় নিজের বিবরে।
চারিদিকে খেদ, ক্লেদ, যন্ত্রণারা কখনো শিশুর মতো, কখনো বা রুক্ষ,
মেজাজী শৃগাল—খেলা করে, ফুঁসে ওঠে—দুরন্ত দুপুরে ছোড়ে
প্রতিদিন প্রভাতে
সুর্যের আলো
আধাঁরকে ঘুচিয়ে
আরো জ্বল-জ্বলো।
রোদেলা দুপুর হয়
তারপর বিকেল
সন্ধার পরে হয়
তারাদের খেল।