অবশেষে কথা হল দুই নেত্রীর। বহুদিন, বহুবছর পর তারা টেলিফোনে একে অপরের সাথে কথা বললেন। এটা খুবই আশার কথা। সন্ধ্যা ৬টা ৩৫ মিনিটের মধ্যে তাদের এ কথপকোথন সারাদেশের মানুষ জানতে

বিধাতা দয়াল…

দেখ এই ধরনী ভয়াল

অগ্নিগ্রাসে

চাচ্ছে খেতে

পাচ্ছে যাহা

আকাশ-পাতাল

নদ-নদী-জল…

শুকিয়ে আজ হচেছ খড়া ।

ঘাটের মরা

ঘাটেই থাকে

কেই-বা তা

চাইয়া দেখে

দেশজুড়ে আজ বাড়ছে কোলাহল

১৭ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ভাষণে এটা পরিস্কার যে নির্বাচন হচ্ছে । আগামী জানুয়ারতেই নির্বাচন শেষ করার ইঙ্গীত দিয়েছেন তিনি। সে নির্বাচন একক হোক বা গণতান্ত্রিক পদ্ধতীতে

সুধী। অপরাধ ক্ষমা করবেন । কোনো বাক-বিতণ্ডা নয় আর। হাতে সময় কম, সিদ্ভান্ত যা নেয়ার আজই নিন। জাগুন, ভাবুন। চলুন বিবেকবান মাত্রই গণঅনশন কর্মসূচি গ্রহণ করি ও এই আওয়ামী লীগ

আরিফ আহমেদ : কি হবে ২৫ অক্টোবর? কি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশে? এ পশ্ন এখন দেশজুড়ে প্রায় সকলের। শুধু দেশেই নয় বিদেশে বসে বন্ধু-আত্মিয়রা জানতে চান কি হচ্ছে ওখানে? মালয়েশিয়া থেকে

৫ অক্টোবর শনিবার বিশ্ব শিক্ষক দিবস।

এই দিনে আমাদের শিক্ষকদের কাছে একটাই প্রত্যাশা- দয়া করে ফিরিয়ে দিন আমাদের শিক্ষকদের সেই হারানো ঐতিহ্য।যে শিক্ষককে দেখে শ্রদ্ধায় নত হয় মাথা, যে শিক্ষককে

আমাদের মিডিয়া! হোক সে প্রিন্ট বা ইলেক্ট্রনিকস মিডিয়া। এরা  কি সবসময় সঠিক দায়িত্ব পালন করছে? বুকে হাত দিয়ে মিডিয়ার দায়িত্বশীল নেতা বা ব্যক্তিবর্গ কি এ কথা বলতে পারবেন যে, আমরা

‘বাংলা আমার – বাঙালি আমি
মহাকালের সন্তান
মুক্তিযুদ্ধ ইতিহাস আমার
পিতা শেখ মুজিবুর রহমান’

একজন কবি। ভিজিটিং কার্ডে তার ছবির উপর ছাপা আছে এই ছড়াটি। ছোটো

কেউ যদি তোমাকে প্রশ্ন করে তুম বাঙালি না বাঙ্গালী? তাহলে কি উত্তর দেবে বলতো শোনামনিরা। এমনি একটা উদ্ভট প্রশ্ন যখন বড়দের মাথায় জট পাকিয়ে দেয় তখন প্রাইমারি স্কুলের একজন ছাত্রী

১৯৭২ থেকে ‘৭৪ রক্ষীবাহিনীর হত্যাযজ্ঞ দিয়ে সূচনা হয়েছিল রাজনীতির অসভ্য ওঠা। তারপর এলো ১৯৭৫-এর ১৫ আগষ্ট। সে-ই কালোরাতে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ দিয়ে পুরোমাত্রায় অসভ্য হয়ে উঠলো বাংলার রাজনীতি। ‘৭৫ থেকে ‘৮০।