১৯৯০ এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন শেষে নাট্যজগত তখন ব্যস্ত নতুন ভাবনার খোঁজে। নাট্যাঙ্গন তখন সহস্র নাট্যকর্মীর পদভারে মুখর। নাট্যকর্মীরা তখনো বানিজ্যিক মনোভাবে ডুব দেয়নি। নাট্যকর্মীদের আন্তরিক আড্ডা তাই বিস্তৃত টিএসসি

সদানন্দ সরকার (ভ্রাম্যমাণ প্রতনিধি) : সাতক্ষীরা সাহিত্যে সাত আছে ক্ষীর নেই। অর্থাৎ এ জেলাটি যতটা না সাহিত্যে তার চেয়ে অধিক বেশি শক্তিশালী অবস্থান ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে। বলা যায়, ক্ষীর

বিধাতা দয়াল…

দেখ এই ধরনী ভয়াল

অগ্নিগ্রাসে

চাচ্ছে খেতে

পাচ্ছে যাহা

আকাশ-পাতাল

নদ-নদী-জল…

শুকিয়ে আজ হচেছ খড়া ।

ঘাটের মরা

ঘাটেই থাকে

কেই-বা তা

চাইয়া দেখে

দেশজুড়ে আজ বাড়ছে কোলাহল

এ এ ডিউক : চ্যানেল আই এর ঈদ ধারাবাহিক রাজশাহীর রসগোল্লার বিষয় বস্তু ছোটোদের জন্য খুবই চমৎকার ছিল। কিন্তু পরিচালনা গত দুর্বলতায় এটি নাম অনুযায়ী ততটা জনপ্রিয়তা পেল না। ছোটোকাকু

১৭ অক্টোবর শুক্রবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেয়া ভাষণে এটা পরিস্কার যে নির্বাচন হচ্ছে । আগামী জানুয়ারতেই নির্বাচন শেষ করার ইঙ্গীত দিয়েছেন তিনি। সে নির্বাচন একক হোক বা গণতান্ত্রিক পদ্ধতীতে

সদানন্দ সরকার, ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি : ভাঙ্গাচূড়ো, রাস্তায় চলাচলে অনুপযোগি একটি ট্যাক্সিক্যাব। তবু সেটি চরছে দুর্দান্ত গতিতে। চালক হাবিব যাত্রী নিয়ে যাচ্ছেন সাভার এরাকায়। কালো ধূলো ছাড়ার কারণে কিম্বা বিকট শব্দজটের

‘শূন্য বৃন্তরা

কাঁদছে অর্কিড গাছ হতে

কিটেন টেলর নেই’

কিম্বা

‘অনুপস্তিত মালিক

প্রেম করে ঝুঁকিপূর্ণ

খেয়ালি কারখানা’

দুটো পঙতি। দুটোই হাইকু। ‘অনুপস্থিত শূন্য এবং অন্যান্য হাইকু’ নামের বইটি পেলাম ভাষামুখ

ইতিহাসে ব্যাক পাওয়া ছেলের দল থেকে রমিলা থাপার , স্যার যদুনাথ , রমেশচন্দ্র মজুমদার সব্বার ভরসা সাদা কালো পাঠ্য পুস্তপকে ছাপ মারা মোহেঞ্জদারোর সাদাকালো ছবি ।ভারতের আমাদের নিজের সভ্যতার

অনেকদিন আগের কথা। বরিশাল জেলার সদর থানার চাঁনপুরা ইউনিয়নের তালুকদার বাড়িতে সেদিন ছিল বিয়ের উৎসব। বাড়ির সামনেই ছিল তালুকদারহাট উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ। সেই কলেজের প্রিন্সিপাল ছিলেন তালুকদার বাড়ির সেজছেলে

ও কি গাড়িয়াল ভাই
তোমার পন্থের দিকে চেয়ে চেয়ে
ফিরে এলাম চিলমারীর বন্দর হয়ে;
নাই, কোথাও আব্বাসীয়া
ভাওয়াইয়া নাই।

অগত্যা বাবার তরুণ বয়সের গ্রামোফোনটাই সম্বল।