জল প্রেমিকের গল্প
হঠাৎ তুফান এলো নদীতে। প্রচন্ড ঢেউয়ের আঘাতে দুলে উঠলো বিশাল বড় জলযানটি। ঢেউতো নয় যেন বিশালাকার পাহাড় আছড়ে পরছে নদীর জলে। আচমকা নদীর এই ক্ষেঁপে উঠার কারণ ভাবার সময় কারো
হঠাৎ তুফান এলো নদীতে। প্রচন্ড ঢেউয়ের আঘাতে দুলে উঠলো বিশাল বড় জলযানটি। ঢেউতো নয় যেন বিশালাকার পাহাড় আছড়ে পরছে নদীর জলে। আচমকা নদীর এই ক্ষেঁপে উঠার কারণ ভাবার সময় কারো
রূপকথার গান, গানের রূপকথা : আতাসরকার
গান শোনা যায় কুয়োর পারে। গান জেগে ওঠে ব্যাঙের ডাকে। পানিতে ভেসে যায় কথার ভেলা। ভেলায় সাপে-কাটা মানুষ। চারপাশে লাল-নীল-শাদা-কালো-সবুজ-হলুদ পতাকা। বাতাসের ছন্দে ছন্দে
দূরের কোথাও থেকে ভোরের আযান ভেসে আসছে। অন্ধকার এখনো কাটেনি। কুয়াশায় ঢাকা চারিদিক। কুয়াশার দেয়াল ঠেলেই একটু একটু করে এগোচ্ছে যাত্রী বোঝাই লঞ্চটি। সার্চ লাইটের তীব্র আলোতেও কুয়াশার দেয়াল সরাতে
নস্টালজিয়া ০১
আলমগীর রেজা চৌধুরী
চাচা মিয়ার দোকান থেকে বের হতে চোখে পড়লো কমলা রঙের স্নিগ্ধ বিকেল। বাঁ পাশে চলমান রাস্তা, নোমানদের বাসার সামনে কৃষ্ণচূড়া গাছ। ঝিরঝির করে ওর
শীষ্
আজ নিয়ে তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে আমরা লোকটাকে অনুসরণ করছি।
সরকারের উপর মহলের হুকুমে সকাল থেকে রাত্র বারটা পর্যন্ত ছায়ার মত লেগে আছি লোকটির পিছনে। লোকটির ছোটো খাট
যোগ বিয়োগের সিঁড়ি
আমাকে সবচেয়ে ভালো কে চেনে? আমিই তো আমাকে সবচেয়ে ভালো চিনি, চেনার কথা। অথচ এখন আমিই আমাকে চিনতে পারছি না। কেমন এক অচেনা সড়কের অলি-গলিতে আমাকে চেনার
প্রকৃতির সুবাস ছোবল : নাসরীন জাহান (ছোটোগল্প)
আসমানে মিহি সুতোয় বোনা মসলিনের শাড়ির মতোন পাতলা জমাট শিশিরে মোড়ানো প্রকৃতির মধ্যে পরানে হু হু এক নস্টালজিক আনন্দ কী বেদনার তুমুল ঘ্রাণ
ইছামতির বুক
কালোর ওপর হলুদ ছোপগুলো যেন তুলি থেকে ছিটকে পড়া রঙ, বেশ স্বাস্থ্যবান একটা জলঢোঁড়া অনায়াসেই ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করলো। বিনা পাসপোর্ট, বিনা ভিসায়! জলঢোঁড়াটির অস্তিত্ব টের
‘এই যে, শুনুন’ – এই একটি মাত্র বাক্য আমার সমস্ত অস্তিত্বকে যেমন নাড়িয়ে দিয়েছিল। আবার আমার অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত সব, সবকিছু এই একটি বাক্যই তছনছ করে দিয়ে গেছে। সেদিন
যে কথা এখনো বলা হয়নি : তানজীর হোসেন পলাশ
২০০৮ সালের ৩ জানুয়ারি, বৃহস্পতিবার। সন্ধ্যার পর টাইমস নামের সমিতি অফিস কে বসে আছেন এলাকার ব্যস্ততম এবং জনপ্রিয় শিক মো. তরিকুল