গগনবাড়ির মেয়ে : মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস
মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস এর কবিতা
গগনবাড়ির মেয়ে
——–
সন্ধ্যাতারার সাথে বাক্যালাপ-কালে আমি মুহিত হয়ে যায়,
উঁকি দিতে থাকা চাঁদকে তখন বলি, গগনবাড়ির মেয়ে
এতক্ষণে তোমার আসার
মাহমুদুল হাসান ফেরদৌস এর কবিতা
গগনবাড়ির মেয়ে
——–
সন্ধ্যাতারার সাথে বাক্যালাপ-কালে আমি মুহিত হয়ে যায়,
উঁকি দিতে থাকা চাঁদকে তখন বলি, গগনবাড়ির মেয়ে
এতক্ষণে তোমার আসার
কেউ কি জানে ?
আবদার রশীদ
কেউ কি জানে কখন বসে
তেঁতুল পাতায় ন’জন ?
পটল পেলে সবাই তো খায়,
তুলতে জানে ক’জন ?
গুড়ের, পাটের, সব দালালের
ফারিয়া তাবাসসুম এর ছড়া
সোনা সোনা ফসল মাঠা
খুব যে মধুর গন্ধ বয়,
ঝুন ঝুনা ঝুন ধানের সুরে
এ প্রাণ যেন ছন্দময় ।।
জেগে আছি
জাহিদ রায়হান
নিশি রাতে জেগে আছি
একাকী হায়,
বৃষ্টিরা রিম ঝিম
নূপুর বাজায়।
উড়ে যায় মেঘ মালা
শব্দ করে,
বসে রোই কেমনে
পর্ব ১ক.
প্রাচীন বৃক্ষের কাছে নতজানু হই। দু’হাত বাড়িয়ে নেয় নিজের বিবরে।
চারিদিকে খেদ, ক্লেদ, যন্ত্রণারা কখনো শিশুর মতো, কখনো বা রুক্ষ,
মেজাজী শৃগাল—খেলা করে, ফুঁসে ওঠে—দুরন্ত দুপুরে ছোড়ে
প্রতিদিন প্রভাতে
সুর্যের আলো
আধাঁরকে ঘুচিয়ে
আরো জ্বল-জ্বলো।
রোদেলা দুপুর হয়
তারপর বিকেল
সন্ধার পরে হয়
তারাদের খেল।
নির্মলেন্দু গুণ এর কবিতা রাজদণ্ডযদি নির্বাচন হয় আমিও দাঁড়াবো, ইনশাআল্লাহ।
ভগবান গৌতম বুদ্ধের নাম নিয়ে আমিও নেমেছি মাঠে।
যদি সরাসরি ভোটে হয়, হবে। আমি সরাসরি হবো।
যদি
আমার বাঁচতে ইচ্ছে করে
কল্যাণ গাঙ্গুলী
বাঁচতে ইচ্ছে করে, আমার বাঁচতে ইচ্ছে করে ;
যদি কালো মেঘ ইশানের কোনে,
মাঝি পথ খোঁজে – জীবনে মরনে,
শীর্ণ গাছকে,
অন্ধ মেয়ে আমি দেখতে পাইনা তাই
অবহেলা আর অনাদরটা সবার কাছেই পাই।
সত্যি করে বলুন দেখি, অন্ধ বলে কি আমার
সখ-আহলাদ – কিছুই থাকতে নাই ?
আর দশটা
নদী শেষ। শিশিরের লোভে
তৃষ্ণাকম্পিতদেহ হরিণীর দল
নেমে এলো তৃণমাঠ খুঁজে
তুমি আজও বহু বহু দূর, দূরের অধিক দূর,
আরও আরও দূরে বিলুপ্ত পাখির বহু পুরাতন