অজয় দাশগুপ্ত, আজিম আকাশ এবং আরিফ আহমেদ এর কবিতা
অজয় দাশগুপ্ত এর কবিতা
ওল্ডহোমের জননী আমার
রেলিং ধরে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়েছিলে একা
আকাশজুড়ে থমথমে মেঘ? নাকি, মুখের বলিরেখা?
তোমার মুখে মায়ের মুখ তোমার ঠোঁটে ব্যঙ্গ
সন্ধ্যা যখন
অজয় দাশগুপ্ত এর কবিতা
ওল্ডহোমের জননী আমার
রেলিং ধরে ব্যালকনিতে দাঁড়িয়েছিলে একা
আকাশজুড়ে থমথমে মেঘ? নাকি, মুখের বলিরেখা?
তোমার মুখে মায়ের মুখ তোমার ঠোঁটে ব্যঙ্গ
সন্ধ্যা যখন
ও ভাই মুসলমান
সকাল থেকে সন্ধ্যা
অভুক্ত থাকা আর বিপদে দু’একবার
স্রষ্টাকে ডাকা-ই যদি রোজা থাকা হয়
তবে বাপু আমি আজন্ম রোজদার।
বিগত দু’টি বছর পেটপুড়ে
সাড়া
আমার প্রাণে জাগলো যখন ঢেউ
তোমার কোলে নিভু নিভু তারা
যখন আমি ছিলাম দিশাহারা
তোমার মতো দেখলো না আর কেউ ।
আমার হলে জাগতে তুমি রাত
ভয়াবহ অন্ধকার
এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট
আর কত জাতির বাতাস করবে দূষিত,
কী বিভৎস আঁধারের গর্ভে গোটাদেশ
আজ দিকবিদিক অসীম নিমজ্জিত।
কত দুর্যোগ,
বনসাই সংস্করণ
দু’চারজন অভ্যাগত আর আমাদের ঘরবাসিরার বিনোদনে সঙ্গ দিতে গিয়ে এ্যাকুরিয়ামের মাছগুলি বেঁচে চলছে বছরকে বছর ।
পানির উদ্দাম তোড় লেগে লাফিয়ে উঠার কথা তারা ভুলে গেছে
আলো আমার আলো
লুৎফর রহমান রিটন
‘আলো, আমার আলো, ওগো আলো ভুবনভরা’
সেই আলোতে গান কবিতা গল্প ছবি ছড়া।
‘আলো নয়ন-ধোওয়া আমার আলো হৃদয়হরা’
রবির আলোয়
এই বসন্তে প্রেম বিরোধিতা গাউসুর রহমান ঘরে আছে বিষ একটুও মধু নেই, শূন্যের সাথে শূন্যের যোগ বিয়োগ হারিয়ে ফেলেছি খেই। আমি কোথাও নেই আমি কোথাও নেই মাথার মধ্যে জ্বলে চিতা
না! খুব সহজেই তুমি বলে দিলে কথাটি
অস্ফুট স্বরে যেন বোবা কণ্ঠে বলার পরেও গলা ধরে আসলো না তোমার।
অথচ তোমাকে নিয়েই এই আমি নাগরিক কুঞ্জবনে
মনের আনন্দে