সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখায় বাংলাদেশের আট বিশিষ্টজন পেলেন আন্তর্জাতিক রূপসী বাংলা সাহিত্য পুরস্কার। ১২ মার্চ ঢাকার শাহাবাগের পাবলিক রাইব্রেরীর সেমিনার কক্ষে কলকাতার সাংস্কৃতিক সংগঠন জীবনানন্দ উৎসব কমিটির আযোজিত এক

এই নীল মনিহার, এই সর্ণালী দিন
তোমায় দিয়ে গেলাম, শুধু মনে রেখ।

দ্বীপ জ্বালা রাত জানি আসবে আবার
কেটে যাবে জীবনের সকল আধার।

আজ জরুরী হয়ে পড়েছে বৃষ্টির মুখোমুখি হওয়া
আজ নিজের ভিতর ভেজা শালিকের দ্রোহকাল।

অনন্ত স্নানঘরে আমাদের যৌথ আকাশ
বর্ষাতি হারিয়ে ফেলা বালক, তোয়ালেতে মুখ
মোছার আগে নড়ে

কবি মানস বিশ্বাস ও তাঁর কাব্যগ্রন্থ ‘কাচপাত্র’

শিউলী সরকার

কতটুকু ভিজালে দেহ

ঘাসবে মরু দেখবো ছায়ায়

কতটুকু পোড়ালে মন

যাবে মরু সাগর

-মুহাম্মদ শামসুল হক শামস্ একজন কাব্যমনস্ক বিবেকী সত্তার মানুষ, সত্য সাধনায় অসংকোচ প্রকাশের দুরন্ত সাহসের নির্ভীক ব্যক্তিত্ব শফিকুল ইসলামের লেখার ভান্ডারে সঞ্চিত পান্ডুলিপি থেকে ইতোমধ্যে তার বেশ কয়টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত

কাঁধে ঝোলা, পান খেয়ে লাল ঠোটে পথচলা তার প্রিয় শখ। রংঙিন শার্ট বা পাঞ্জাবী ছাড়া খুব একটা দেখা যায়নি বয়বৃদ্ধ এই মানুষটিকে। কথা বলেন পরিস্কার শুদ্ধ বাংলায়। তবে কখনোই মাতৃভাষার

একজন রাজনৈতিক নেতার মেনিফেস্টো’ (১৯৮৩) নিয়ে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের রাজপথে অংশ নিয়েছিলেন কবি মুহম্মদ সামাদ (১৯৫৮)। দেশের প্রতিটি রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি সাহসী ও নিরাপস ভূমিকা পালন করেছেন শারীরিক অংশগ্রহণ কিংবা লেখনীর

ড. তপন বাগচী

সুবোধ সরকার (জ. ১৯৫৮) সত্তর দশকের শীর্ষস্থানীয় কবিপ্রতিভার নাম। বাংলা আকাদেমি পুরস্কার পেয়েছেন। কলেজে ইংরেজি পড়ান। স্ত্রী মল্লিকা সেনগুপ্ত ভালো কবিতা লেখেন। কবিতা পড়ার আগেই সুবোধের নাম

কবি সুনীল নাথ স্মরণে বিভিন্ন কোরাস : ওমর কায়সার

আমরা বিপুল হলে হাত ধরে হেঁটে যাব
পুরোনো গলির দিকে
বাসা পাবো, পাবো কি তারপর?