গুল্টার গ্রাসের কবিতার অনুবাদ : আসাদ চৌধুরী
গুল্টার গ্রাসের কবিতা
ব্যর্থ হামলা
অনুবাদ: আসাদ চৌধুরী
বুধবার।
সবাই জানত ক’পা যেতে হবে,
কোন্ ঘন্টা বাজাতে হবে,
রাম দিকের দরজার কথাও।
ওরা
গুল্টার গ্রাসের কবিতা
ব্যর্থ হামলা
অনুবাদ: আসাদ চৌধুরী
বুধবার।
সবাই জানত ক’পা যেতে হবে,
কোন্ ঘন্টা বাজাতে হবে,
রাম দিকের দরজার কথাও।
ওরা
আমার প্রথম গল্পের বই ‘উৎস থেকে নিরন্তর’ প্রকাশিত হয়েছিলো ১৯৬৯ সালে। এ-বই থেকে সাহিত্যিক প্রতিষ্ঠা হবে এমন কোনো বিশাল আকাক্সা আমার ছিলো না- একটি চাকরি পাবার প্রত্যাশা থেকে বইটি
সালাহউদ্দীন মুহম্মদ সুমন, রাজশাহী থেকে :
বাংলা ভাষার চন্দ্রবিন্দু বর্ণটির অস্তিত্ব এখন বিলুপ্তপ্রায়। তবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর বিভাগের শিার্থী এই বর্ণটির নাম সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়াস চালিয়ে
মোঃ ইয়াসীর আরাফাত আহঞ্জী
‘পরম করুনাময় সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করছি’ (বিসমিল্লাহি রাহ-মানীর রহিম)। হে জ্ঞান অর্জনকারীগণ, আমাদের মধ্যে ও তোমাদের মধ্যে যে বাক্যে সুসাদৃশ্য রয়েছে, সে বিষয়ের প্রতি দেখ।
‘সমুদ্র বিলিয়েছে উদারতা তার
পাহাড় বিছিয়েছে স্নেহ ছায়াতল
প্রকৃতির বিশালতায় বেড়ে ওঠা মন
এখানে ভালবাসা কবিতার ভুবন ॥’
বৃহত্তর চট্টলা বা চট্টগ্রাম
আমীরুল ইসলামের ‘কোনালের বাবাবন্ধু ও অন্যান্য গল্প’
আজ ২৭ জুন। আমার মায়ের মৃত্যুবার্ষিকী। সকালে ঘুম ভাঙতেই মায়ের হাসিমুখ আমার মুখের সামনে। ছবির মা যেন জীবন্ত হয়ে
ফরিদুর রেজা সাগরের ‘লাল বেবিট্যাক্সি’
কিছুদিন ধরে মন্টি আর রন্টি দু’জনেই খেয়াল করছিল, মানুষ মিছিল করে আর নানা রকম শ্লোগান দেয়। আরও একটা জিনিস ওদের চোখে পড়েছে,
‘আমার যে দিন ভেসে গেছে চোখের জলে’- এই রবীন্দ্রসঙ্গীতটি আমার ভারি প্রিয়। লেখাটা শুরু করতে গিয়ে এই কথাটা বলা। আসলে একটা মাত্র; রবীন্দ্রনাথের অসংখ্য গান নিয়ে আমাকে
কখন যে অসংখ্য ঢেউ তুলে নদীর বুকে চাঁদ ওঠে,
ষোড়ষীর অধরে কাঁপন জাগে, প্রেমিকের হৃদয় জুড়ে।
তরঙ্গ বয়ে ছলাৎ ছলাৎ শব্দ করে। ঢেউয়ের পরে
ঢেউ, কাশ বন নদী তটে, অজস্র
অগ্রিম টিকিট কিনে
টোকিও স্টেশনে বসে আছি।
যেনো রঙবেরঙের ট্রেনের
মেলা বসেছে এখানে;
পোষমানা অজগরের ভঙ্গিতে
তারা এঁকেবেঁকে এসে জড়ো হচ্ছে
আর, কিলবিল করে ছড়িয়ে পড়ছে
নিক্কনে-ক্যাননে তোলা
রঙিন ছবির