আইরীন নিয়াজী মান্না’র অনুছড়া
অণুছড়া-৮৬
আমি চমকে চমকে থমকে দাড়াই
তোদের ছবি দেখে,
আমি মধুর সুরেতে অনেক দূরেতে
স্বপ্ন যাই একে।
আমি চমকে চমকে হাত যে বাড়াই
সোনালি সে শৈশব,
অণুছড়া-৮৬
আমি চমকে চমকে থমকে দাড়াই
তোদের ছবি দেখে,
আমি মধুর সুরেতে অনেক দূরেতে
স্বপ্ন যাই একে।
আমি চমকে চমকে হাত যে বাড়াই
সোনালি সে শৈশব,
ছাত্রসমাজকে দুর্নীতিমুক্ত রাখতে শিা প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রের ভূমিকা
তপংকর চক্রবর্তী
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পর থেকে ধীরে ধীরে দুর্নীতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে বাসা বেঁধেছে। মূল্যবোধের চরমতম অবয়, মতার অপব্যবহার, সীমাহীন
সাহিত্য বাজার পদক, সম্মাননা ও সেরা সাহিত্যকর্ম পুরুস্কার প্রাপ্তদের জীবনবৃত্তান্ত নিয়েই সম্মৃদ্ধ হবে আমাদের উৎসব সংখ্যাটি। তার আগে নিয়মিত তাদের সম্পর্কে জানতে পারবেন এই অনলাইন পত্রিকায়। নাসরীন জাহানকে নিয়ে ইতিপূর্বেই
কবি আশিক আকবরের লেখনী (কবিতা ও গদ্য কবিতা)
ছেড়ে যাবার পর ০১
ছেড়ে যাচ্ছি জানালা , ছেড়ে যাচ্ছি চেয়ার , ছেড়ে যাচ্ছি টেবিল ,
বারান্দা , বারান্দার সিঁড়ি ,
যতোদূর বাংলা ভাষা ততোদূর এই বাংলাদেশ
অসামান্য সুন্দর ব্যাঞ্জনাময় এই পঙক্তি । ষাট দশক থেকে শুরু করে আজও অবধি যে ক’জন মেধাবী কবি বাংলা কাব্য-ভূবন কাঁপিয়ে কবিতা নির্মাণে মেধার
নির্মলেন্দু গুণ আবার যখনই দেখা হবে
আবার যখনই দেখা হবে, আমি প্রথম সুযোগেই
বলে দেব স্ট্রেটকাটঃ ‘ভালোবাসি’।
এরকম সত্য-ভাষণে যদি কেঁপে ওঠে,
অথবা ঠোঁটের কাছে উচ্চারিত শব্দ
বাংলাদেশের কবিতা ও ছোটগল্প
বাংলাদেশ কোনটি? সাতচল্লিশ পরবর্তী না একাত্তর পরবর্তী, তা চিহ্নিত নয়।সাহিত্যে বাংলাদেশের কিছু নিয়ে লিখতে গেলে, তা চিহ্নিত করণ জরুরী।স্বাধীনতার পয়তাল্লিশ বছর পর যখন
হে চন্দনা পাখি: পিতা ও পুরুষের হাহাকার
মাঈন উদ্দিন জাহেদ
‘হে চন্দনা পাখি’ উপন্যাস পড়ে পা?কের মনে প্রশ্ন জাগবে এ প্রজন্মের প্রেম, ভালোবাসা, ভালোলাগা কী অনেক বেশী
একজন সাব-এডিটরের কতিপয়
ছেঁড়াখোঁড়া দিন’ উপন্যাস প্রসঙ্গে
[প্রথম ফ্ল্যাপ থেকে]
আখ্যানের ভেতরে কাহিনি এবং চরিত্রের মিশেলে জমজমাট গল্পই তো থাকে। একজন সাব-এডিটরের কতিপয় ছেঁড়াখোঁড়া দিন আখ্যানটিও গড়ে
বইয়ের সাথে হোক বন্ধুত্ব । মননশীলতার বিকাশ,শুদ্ধতার চর্চা,মানবিকতার জাগরণ কিংবা জ্ঞাণার্জনের মাধ্যম, যাই বলুন- বইয়ে সান্নিধ্য অবশ্যই প্রয়োজন।কারন বই পাঠের মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী যেমন তার জ্ঞার্ণাজনের মাধ্যমে জীবনের শুরু করেন