সরকারি হরতালে অবরুদ্ধ ঢাকা : জেগে উঠুন সুশীল সমাজ
বিরোধী দল বিএনপি ও ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ হরতাল শেষে তারা যখন শান্তির পথে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা নামের সমাবেশের ডাক দিল ঠিক তখনই সরকারের অঘোষিত হরতাল অবরোধে অবরুদ্ধ হল ঢাকাবাসী। সারাদেশের
বিরোধী দল বিএনপি ও ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ হরতাল শেষে তারা যখন শান্তির পথে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা নামের সমাবেশের ডাক দিল ঠিক তখনই সরকারের অঘোষিত হরতাল অবরোধে অবরুদ্ধ হল ঢাকাবাসী। সারাদেশের
একটা মানুষ
ভালো মানুষ
একটা নেতা
সেবক নেতা
একটা কবি
মহৎকবি আর
দেশ ও জাতির প্রতি দায়বদ্ধ
একটা লেখক আমার চাই।
কেউ কি আছেন, এমন কেউ ভাই।।
এমন একজন মানুষ
এই দিন শুভ হোক,
বড় হোক- ভালো হোক আরো
যীশুর ভালোবাসা
সকলের মাঝে আজ ঢালো।
হানাহানি, দূর্নীতি দূরে রেখে সব
ভাই ভাই আমরা সবাই
সৃষ্টিকর্তা আমাদের এক,
এই বিশ্বাসে-একই নিশ্বাসে
যুবদা…
চিরযুবা তুমি চলে গেলে যখন; বাংলা তখন
আগুন মূখা নদীর সাথে গড়েছে মিতালী
শত শত মানুষের লাশের উপর দাঁড়িয়ে
দুইনেত্রীর চলছে হাততালি।
বৃক্ষের জন্য প্রধানমন্ত্রীর গাচ্ছেন শোকগাঁথা
মানুষ
২০ ডিসেম্বর শুক্রবার বেলা তিনটায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গুটিকয়েক লোকের সমন্বিত শ্লোগান চলছিল। শ্লোগানের ভাষা ছিল ভিন্ন- সহিংশতা আর নয়/শান্তির জন্য ঐক্য গড়ুন। জাতীয় ইস্যুতে সব দলের ঐক্য চাই/তা না
‘অসম্ভবকে সম্ভব করার দৃঢ় প্রত্যয় যার
সেইতো রচিবে ইতিহাস;স্মরণে চিরকাল।’
আমাদের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের ইতিহাস যদি আবার নতুন করে লেখা হয় তাহলে, বর্তমান সময়ের কিছু মানুষের নাম আপনা থেকেই উঠে আসবে
কাঁধে ঝোলা, পান খেয়ে লাল ঠোটে পথচলা তার প্রিয় শখ। রংঙিন শার্ট বা পাঞ্জাবী ছাড়া খুব একটা দেখা যায়নি বয়বৃদ্ধ এই মানুষটিকে। কথা বলেন পরিস্কার শুদ্ধ বাংলায়। তবে কখনোই মাতৃভাষার
কেউ যদি তোমাকে প্রশ্ন করে তুম বাঙালি না বাঙ্গালী? তাহলে কি উত্তর দেবে বলতো শোনামনিরা। এমনি একটা উদ্ভট প্রশ্ন যখন বড়দের মাথায় জট পাকিয়ে দেয় তখন প্রাইমারি স্কুলের একজন ছাত্রী
শাইখ সিরাজ । সাংবাদিক, কৃষি উন্নয়ন ও গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব। তিনি কৃষি সাংবাদিকতাসহ নানামুখী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে গ্রামীণ জীবনে জাগরণ সৃষ্টির লক্ষ্যে সেই ১৯৮২ সাল থেকে প্রত্যক্ষভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বাংলাদেশ
সংখ্যালঘু, সংখ্যালঘু আর সংখ্যালঘু। সেই কিশোরবেলা থেকে এই একটি শব্দের বুনিয়াদী আক্রমণে অতিষ্ট আমি। বুনিয়াদী, কারণ, কিশোরবেলা নানাভাই শতীস চন্দ্র দাস তার মেয়ে বিভা, বীণা ও রীনা খালা (মাসি) আমাকে