ওয়াহিদুল হক স্মারণিক মিলনোৎসব: শোকাহত মিলনমেলা
“ভীষণ ক্ষুধার্ত আছি উদরে শারীরবৃত্ত ব্যাপে
অনুভূত হতে থাকে প্রতিপলে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা…
………………………………………………
ভাত দে হারামজাদা
তা না হলে মানচিত্র খাবো ।”
বহুল আলোচিত এ
“ভীষণ ক্ষুধার্ত আছি উদরে শারীরবৃত্ত ব্যাপে
অনুভূত হতে থাকে প্রতিপলে সর্বগ্রাসী ক্ষুধা…
………………………………………………
ভাত দে হারামজাদা
তা না হলে মানচিত্র খাবো ।”
বহুল আলোচিত এ
সাহিত্য বাজারের নিয়মিত লেখিকা, শুভানুধ্যায়ী ও বন্ধু নাসরীন জাহান গুরুত্বর অসুস্থ।
তার স্বামী আশরাফ আহমেদ ও একমাত্র সন্তান অর্চি অতন্দ্রিলা তাকে নিয়ে হাসপাতাল আর বাড়িতে দৌড়াচ্ছেন নাওয়া খাওয়া ভুলে। মায়ের
হঠাৎ তুফান এলো নদীতে। প্রচন্ড ঢেউয়ের আঘাতে দুলে উঠলো বিশাল বড় জলযানটি। ঢেউতো নয় যেন বিশালাকার পাহাড় আছড়ে পরছে নদীর জলে। আচমকা নদীর এই ক্ষেঁপে উঠার কারণ ভাবার সময় কারো
২২শে আগস্ট, ২০১৫ শনিবার। শিল্পকলা একাডেমির মূলমঞ্চে প্রবেশমাত্রই উপচে পড়া ভিড়ে দিশেহারা বোধ করলাম। নিজের আসনটি খুঁজে পেতে অনেক বেগ পেতে হলো। মঞ্চের সামনের সারিতে তখন বসা নাট্যাঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা। রয়েছেন
তার কথা মনে পড়ে
তার কথা মনে পড়ে
আঁড়ে আঁড়ে বারে বারে
যত চাই ভুলিবারে
ততো মনে জ্বালা ধরে ।
কোথায় সে, কেমন আছে
কাকে সে
গত ১৪ এপ্রিল ২০১৫ দেশের অগ্রনী শিল্প-প্রদর্শনালয় বেঙ্গল গ্যালারী অব্ ফাইন আর্টস পনেরো বছর অতিক্রম করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় বেঙ্গল গ্যালারি অব্ ফাইন আর্টস ৫ জুন ২০১৫ থেকে শিল্পী তাহেরা খানমের
এক
তীরের দিকে প্রাণ ছুঁড়েছে পাখি;
বৃক্ষ এবার হাওয়ার দিকে ঝুঁকে
ডালপালাকে বলছে এখন নাকি
পর্ণরাজি বাতাস দেবে রুখে!
এমনতর ঋতুর আভাস পেয়ে
আবার
এই শীতেও যখন
দাউ দাউ আগুন
জ্বলছে বাস-ট্রেন
আর চলন্ত যান
পেট্রোলবোমায়
পুড়ে হলো ছাই
অবলা নারী, নিরিহ পুরুষ আর
নিষ্পাপ শিশুটিও পেলনা রেহাই।
জিতলেন দুই নেত্রী, হারলো বাংলাদেশ
অবশেষে বাংলাদেশের চলমান সহিংসতার আন্দোলন, অবরোধ ও দাবী না মানার লড়াইয়ে দুই নেত্রী যার যার অবস্থানে অনড় থেকে জিতে গেলেন। আর তাদের এ গোঁয়ার্তুমিতে পুরো
গল্প সুখের নক্সিকাঁথা : আত্মকথন
২৫ ডিসেম্বর সহধর্মিনী সুলতানা নাজকে সাথে নিয়ে শাকুরা পরিবহনের একটি বাসে চেপে বসলাম সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে। গন্তব্য বরিশাল সদর। কাটায় কাটায় যাত্রা শুরু হলেও