গর্বিত বরিশাল চারঃ কীর্তনখোলা নদীর মতোই সম্প্রতি আমাদের অহংকার
“এই নদীতে সাতার কাইটা বড় হইছি আমি
এই নদীতে আমার মায় কলসীতে নেছে পানি
আমার দিদিমা আইসা প্রতিদিন ভোরে
থাল বাটি ধুইয়া গেছে এই নদীর কিনারে
“এই নদীতে সাতার কাইটা বড় হইছি আমি
এই নদীতে আমার মায় কলসীতে নেছে পানি
আমার দিদিমা আইসা প্রতিদিন ভোরে
থাল বাটি ধুইয়া গেছে এই নদীর কিনারে
“মিশ করি খুব বন্ধু তোমার মুখ
একটু দেখা হলে উৎসবমুখর সুখ।।”
বন্ধুদের আড্ডার সুখ কতটা মজাদার তা শুধু জানে আড্ডা পাগল।
ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রেসক্লাবের আড্ডা মানেই এমনি
চা দোকানে চা খেতে যেয়ে যখন শুনতে হয় – ‘সাংবাদিকরা সব বেজন্মা, ওদের আমি চা দেইনা।”
তখন একজন সংবাদকর্মী হয়ে আপনার কেমন লাগবে? ক্ষমতা থাকলে হয়তো ঐ দোকানটি উচ্ছেদ
আগামী বিশ বছরেও বরিশাল তথা বাংলাদেশের কোথাও আওয়ামী লীগের বিকল্প হবেনা। কারণ, গত চোদ্দ বছরে তারা অর্থাৎ শেখ হাসিনা সরকার যে উন্নয়ন দেখিয়েছেন তা বিগত কোনো সরকার দেখাতে পারেনি।
পদ্মাসেতু ও পটুয়াখালীর পায়রা বা লেবুখালী সেতুর কাজ সম্পূর্ণ সম্পন্ন হলেই বরিশাল তথা এ বিভাগের ছয় জেলার ভাগ্যোন্নয়নের বানিজ্যিক সব পথ উম্মুক্ত হবে বলে আশাবাদী জেলার সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক
বরিশাল থেকে প্রকাশিত ৪২টি পত্রিকার বেশিরভাগ অংশেরই নেই কোনো বেতনভুক্ত সাংবাদিক বা রিপোর্টার। একজন মাত্র বার্তা সম্পাদক ও একজন কম্পিউটার পারদর্শী দিয়ে চলছে এখানের লোকাল দৈনিকগুলো।
১০টি উপজেলাসহ বরিশাল
বরিশালের সাংবাদিকতায় নারীদের অবস্থান ক্রমশ হারিয়ে যাচ্ছে।এখানে পেশাদার সাংবাদিকতায় পুরুষরাই মর্যাদাহীন।সেখানে নারীদের টিকে থাকা কতটা কঠিন তা অনুমান করা যায়।
বরিশাল জেলার ৪২ থেকে ৪৫ টি পত্রিকার
ভূমিকার বদলে
২০০০ সালের সূচনা লগ্নে, মার্চের এক বিকালে দৈনিক ভোরের কাগজের মহিলা বিষয়ক পাতা নারীপক্ষের একটি লেখার জন্য আমাকে ডেকে পাঠালেন সম্পাদক বেনজীর আহমেদ। বিষয় ছিলো বরিশাল বিভাগের প্রথম
হঠাৎ করেই খুলে দেয়া হয়েছে শিল্প কারখানা। লকডাউন কার্যকর রেখেই ১ আগষ্ট থেকে গার্মেন্টস খুলে দেয়ার সরকারি সিদ্ধান্তে চরম ভোগান্তিতে পরেছেন শ্রমিক শ্রেণির প্রতিটি মানুষ।গণপরিবহন বন্ধ রেখে শিল্পকারখানা খুলে দেয়ার
ফাঁকা মাঠে গোল
ফাটাই নিজের ঢোল
মন যা চায় করি
পরের ধনে পোদ্দারি।।।।
(যেহেতু বিএনপি নির্বাচন বয়কট করেছে, তাই নিজেদের মধ্যে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগ বনাম আওয়ামী লীগের