সংবাদ : বিডিআরের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অবঃ) ফজলুর রহমান ১৫ সেপ্টম্বর এশটি টেলিভিশন টকশোতে বলেছেন, ২০০১ সালে বাংলাদেশে বৈধ ও অবৈধ ভারতীয় প্রবেশকারীর সংখ্যা ছিল ৫ লাখ। বর্তমানে তা ১০ লাখে উন্নিত হয়েছে। এরা সবাই গুলশান, বনানী ও বারিধারায় বসবাস করছে। সরকার অজ্ঞাত কারণে এদের বিরুদেদ্ধ কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
অবৈধ প্রবেশকারীকে গুলি করে মারে ভারতীয় সেনা
কুড়িমারী ও রৌমারী সীমান্তে প্রতিিিদন ঝুলে লাশ
ডবশ্বের সবচেয়ে বিপদজনক সীমান্ত ভারত-বাংলাদেশ
ইতিহাসে স্থায়ীত্বের পেয়েছে চির আশ্বাস।
ফেলানী হত্যার বিচার নাটকে হাসছে বিশ্ব বিবেক
অনুপ্রবেশকারী ছিলনা সে, ছিল বহিঃকারীনী কিশোরী এক।
ভারতের কাছে বাংলাদেশ বরাবরই ছিলনা বিবেচনায়
বাংলাদেশের কাছে ভারতীয়রা এখনো সর্বময়।
স্কয়ার, প্রাণ, কিম্বা সেলফোন কোম্পানী যত
খুজে দেখ তাদের বড় বড় পদে বসে আছে ভারতীয় নাগরিক যত।
গুলশান, বনানী আর বারিধারায়
মার্চেন্ডাইজার কোম্পানীগুলো সবই তাদের কবজায়
পোশাক শিল্পের বারটা বাজাঁতে
এ দেশে বসে এদেশের খাতে
চলছে তাদের ষড়যন্ত্র
কে রাখে হিসেব
কতজন তারা বৈধ এসেছে, কতজন অবৈধ।