ভয়াবহ অন্ধকার
এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট
আর কত জাতির বাতাস করবে দূষিত,
কী বিভৎস আঁধারের গর্ভে গোটাদেশ
আজ দিকবিদিক অসীম নিমজ্জিত।
কত দুর্যোগ, কত রাহাজানি, কত ত্রাসের-
ভয়ে বেপরোয়া রুগ্ন জন জীবন,
আর কত দুর্ভোগ ঠেলে ঠেলে হাপিয়ে
উঠা জনতা, করবে লড়াই প্রান পণ।
সর্বগ্রাসী পদ্মার মত অনায়াসে কেবল
ভেঙেই চলছে জীবন নদীর দু’কূল,
তবুও নদী কূল ভাঙে, কূল গড়ে-
অথচ ত্রাসের নদী গড়ে না কোন কূল।
মীর জাফরের আনাগোনায় কতকাল
থাকবে জাতি নির্ভেজাল পরাধীন,
একতরফা নীতিনির্ধারক কী করে
করবে জাতিকে পুনরায় স্বাধীন।
চারিদিকে জ্বলছে দোযখের অনল
ক্রমাগত অভিশাপ রুপে সীমাহীন,
কত গঞ্জনা, কত লাঞ্ছনা সয়ে সয়ে
হতাশাগ্রস্থ হৃদয় হয়েছে স্বস্তিহীন।
ইভটিজিং দু:সাহসের মত্ততা দেখে
ঘৃণা ছাড়া আর কিইবা করার থাকে,
প্রতিবাদের ভাষা ছুড়তে গেলে জীবন
দিতে হয় প্রতিনিয়তই যাকে তাকে।
এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট
জাতির জন্য চিরকাল বহতা এক উৎকট।
এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট
আর কত জাতির বাতাস করবে দূষিত,
কী বিভৎস আঁধারের গর্ভে গোটাদেশ
আজ দিকবিদিক অসীম নিমজ্জিত।
কত দুর্যোগ, কত রাহাজানি, কত ত্রাসের-
ভয়ে বেপরোয়া রুগ্ন জন জীবন,
আর কত দুর্ভোগ ঠেলে ঠেলে হাপিয়ে
উঠা জনতা, করবে লড়াই প্রান পণ।
সর্বগ্রাসী পদ্মার মত অনায়াসে কেবল
ভেঙেই চলছে জীবন নদীর দু’কূল,
তবুও নদী কূল ভাঙে, কূল গড়ে-
অথচ ত্রাসের নদী গড়ে না কোন কূল।
মীর জাফরের আনাগোনায় কতকাল
থাকবে জাতি নির্ভেজাল পরাধীন,
একতরফা নীতিনির্ধারক কী করে
করবে জাতিকে পুনরায় স্বাধীন।
চারিদিকে জ্বলছে দোযখের অনল
ক্রমাগত অভিশাপ রুপে সীমাহীন,
কত গঞ্জনা, কত লাঞ্ছনা সয়ে সয়ে
হতাশাগ্রস্থ হৃদয় হয়েছে স্বস্তিহীন।
ইভটিজিং দু:সাহসের মত্ততা দেখে
ঘৃণা ছাড়া আর কিইবা করার থাকে,
প্রতিবাদের ভাষা ছুড়তে গেলে জীবন
দিতে হয় প্রতিনিয়তই যাকে তাকে।
এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট
জাতির জন্য চিরকাল বহতা এক উৎকট।
–০–
আমার যদি
আমার যদি পাখির মত
থাকত দুটি ডানা;
নীল আকাশে উড়তাম আমি
থাকত না আর মানা।
যেথায় খুশি সেথায় যেতাম
হরেক স্বপ্ন নিয়ে;
হরিৎ বৃক্ষের শাখায় যেতাম
পাখায় ভর দিয়ে।
আকাশটাকে করতাম আমি
এক মুহুর্তে জয়;
দেশ-বিদেশে ঘুরে তাইতো
কাটত মনের ভয়।
দিঘির পাড়ের সবুজ বৃক্ষে
গড়তাম পাতার বাসা,
রোদ-বৃষ্টি-ঝড়-বাদলেও
থাকত মনে আশা।