সেরা লেখক সম্মাননা পাচ্ছেন আতা সরকার, নাসরীন জাহান ও মীর বরকতসহ ৮ জন।
সাহিত্য বাজার এর ৭ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামি ১৪ এপ্রিল। অর্থাৎ পহেলা বৈশাখ ১৪১৪ বঙ্গাব্দে (১৪ এপ্রিল ২০০৭ ইং সালে) পত্রিকাটির যাত্রা শুরু হয়েছিল, আনুষ্ঠানিক পত্রিকার প্রকাশনা নিয়মিত হয়েছিল ২০০৮ সালের ১৫ই জুন। টানা দুটিবছর ১০টি সংখ্যার নিয়মিত প্রকাশনার পর আবারো অনিয়মিত হয়ে যায় পত্রিকাটির প্রকাশনা। এরপর কালেভদ্রে দু-একটি প্রকাশনার মাধ্যমে টিকে আছি আমরা। ২০১২ সালে পত্রিকাটির পঞ্চমবর্ষে পদার্পন উৎসবে করি ঢাকার শাহবাগের কেন্দ্রিয় পাবলিক লাইব্রেরীর আঙ্গিনায়। ৫দিনের সাহিত্য সম্মেলন ও বইমেলা দিয়ে আমাদের প্রথম সাহিত্য উৎসব সাজানো হয়েছিল পাঁচ জেলার ৫টি প্রবন্ধ নিয়ে বিশিষ্টজনদের আলোচনার মাধ্যমে। দেশের বিশিষ্ট কবি সাহিত্যিক এতে অংশগ্রহণ করেন। এ সময় একটি উৎসব সংখ্যাসহ আমাদের মোট প্রকাশনা ১৫টি। এ উৎসবে আমরা ঘোষণা দিয়েছিলাম আগামি ২০১৪ সালে পত্রিকার সপ্তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উৎসব ও সম্মেলন হবে ঢাকার বাইরে ময়মনসিংহের ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে। কারণ, ময়মনসিংহ জেলার সাহিত্যচর্চা নিয়েই তৈরি হয়েছিল আমাদের প্রথম বাণিজ্যিক সংখ্যাটি। এই কথা রাখার চেষ্টায় স্বপ্ন ব্যাকুল আমরা, বিশেষ করে আমি পত্রিকাটির সম্পাদক হিসেবে একবুক স্বপ্ন লালন করছি। এবারের উৎসবে আমার লেখকদের, যাদের আমি কোনো সম্মানী দিতে পারি না। তাদের কিছুটা হলেও সম্মান দেখাব। ছুটে গেলাম উপদেষ্টা পরিষদের কাছে। পত্রিকাটির উপদেষ্টা কবি আসাদ চৌধুরী, আতা সরকার, সারা যাকের এবং আমীরুল ইসলামের পরামর্শে এবারই প্রথম সাহিত্য বাজার সাহিত্য পদক প্রদানের স্বপ্ন তৈরি করে পদকটি নামকরণ করলাম সাহিত্য বাজার সাহিত্য পদক। এ পদক ঘোষণা করেছেন উপদেষ্টা সারা যাকের ও কবি আসাদ চৌধুরী।
প্রথম এই পদক গ্রহণের জন্য বিনীত অনুরোধ জাননো হয়েছে সব্যসাচী কবি সৈয়দ শামসুল হক’কে।
একই সাথে সাহিত্য বাজারের নিয়মিত লেখকদের মধ্যে সাহিত্য সন্মাননা (মূল্যমান নগদ ১০ হাজার টাকা, স্পন্সর প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভরশীল) প্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন কথা সাহিত্যিক আতা সরকার ও ছড়াকার আমীরুল ইসলাম। এতে গত ২০০৮ এর জুন থেকে বর্তমান ২০১৪ পর্যন্ত সাহিত্য বাজারে ম্যাগাজিন ও অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশিত কবিতা, গল্প, প্রবন্ধ ও সাহিত্য সমালোচনাগুলোর মান ও পাঠক ক্লিকের বিবেচনায় সেরা লেখক মনোনয়ন হয়েছেন গল্পে আতা সরকার ও নাসরীন জাহান, কবিতায় ময়মনসিংহের কবি শামসুল ফয়েজ ও কবি ওমর কায়সার, শিশুসাহিত্যে বরিশালের ছড়াকার দীপঙ্কর চক্রবর্তী ও ছোটকাকু সিরিজের লেখক ফরিদুর রেজা সাগর এবং সাহিত্য সমালোচনায় আশীক চৌধুরী ও আবৃত্তিকথনে মীর বরকত ।
সাহিত্য বাজার সপ্তমবর্ষপূর্তী উৎসব ও সাহিত্য সম্মেলন আগামি ২৪ এপ্রিল বৃহস্পতিবার থেকে ২৬ এপ্রিল শনিবার পর্যন্ত ময়মনসিংহের ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে বৈশাখী মঞ্চ অথবা জিমনেশিয়ামের প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হবে। এ উৎসবে তিনদিনের বইমেলা ও সাহিত্য সম্মেলনে আবৃত্তি গুরু তারিক সালাউদ্দিন মাহমুদ ও অধ্যাপক যতীন সরকারের উপস্থিতিতে এই পদক ও সম্মাননা তুলে দেবেন দেশের সাংস্কৃতি ও সাহিত্য অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা।
গত ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ শনিবার সন্ধ্যার পরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ছবির হাট সংলগ্ন আমীর এর চা দোকানে আয়োজিত চা চক্রের বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদের এই সিদ্ধান্ত পাঠ করে শোনান সাহিত্য বাজার-এর নির্বাহী সম্পাদক আবৃত্তিশিল্পী সালাম খোকন।
সাহিত্য বাজার উপদেষ্টা ও চ্যানেল আইয়ের নির্বাহী প্রযোজক আমীরুল ইসলাম-এর সভাপতিত্বে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন উৎসব উপদেষ্টা গীতিকবি শহীদুল্লাহ ফরায়জী ও কবি এ.এফ. আকরাম হোসেন। এ ছাড়া আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি আসলাম সানী, নাট্য নির্দেশক ও ইউনিভার্সেল থিয়েটারের কর্ণধার মাজহারুল হক পিন্টু, সাংবাদিক দুর্জয় রায়, সাংবাদিক নওশাদ জামিল, গাজী টিভির সিনিয়র প্রযোজক উষ্ণীষ চক্রবর্তী, কবি সেলিম বালা, কবি মানস বিশ্বাস, কবি ক্যামেলিয়া আহমেদ ও প্রণয় কুমার পন্ডিত। ময়মনসিংহ থেকে এ সময় টেলিফোন সংযোগে সভায় অংশগ্রহণ করেন উৎসব ও বইমেলার সার্বিক তত্ত্বাবধায়ক কবি ইয়াজদানী কোরায়শী কাজল এবং সমন্বয়ক কবি স্বাধীন চৌধুরী ও গণসংগীত শিল্পী সহিদ আমিনী রুমি।
তিনদিনের উৎসব ও সম্মেলনে ঢাকার ছোটকাকু সিরিজের স্টলসহ তিনটি ও স্থানীয় ৭টি প্রকাশনী বইমেলায় অংশগ্রহণ করবে। বইমেলার উদ্বোধন করবেন ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান / ময়মনসিংহ পৌর মেয়র মো: ইকরামুল হক টিটু।
তিনদিনের মোট চারটি বিষয়ে আলোচনা পর্ব ধার্য হয়েছে। কবি আসাদ চৌধুরী, ছড়াকার আমীরুল ইসলাম, কথাসাহিত্যিক নাসরীন জাহান ও আবৃত্তিগুরু তারিক সালাউদ্দিন মাহমুদ আলোচনা পর্বের বিষয়ভিত্তিক সভাপতি হতে ইতোমধ্যে সম্মতি প্রদান করে আমাদের কৃতজ্ঞতায় বেঁধেছেন।
এতে প্রধান অতিথি হিসেবে চারপর্বের চারজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব সব্যসাচী কবি সৈয়দ শামসুল হক (হাতে হাতে চিঠি), নির্মলেন্দু গুণ (ফোনে সম্মতি দিয়েছেন), সমকালের আবু সাঈদ খান (ফোনে সম্মতি দিয়েছেন) ও আবৃত্তিশিল্পী কামরুল হাসান মঞ্জু ইতোমধ্যে উপস্থিত থাকার আশ্বাস দিয়েছেন।
এছাড়া সাহিত্য সম্মেলন ও আলোচনা পর্বের উদ্বোধনীতে সাংস্কৃতিক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর/ অধ্যাপক যতীন সরকারকে আনুষ্ঠানিক চিঠি ও ফেসবুকের ইনবক্সে আবেদন জানানো হয়েছে। ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক এবং পৌর মেয়র উদ্বোধনী ও সমাপনী পর্বের বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বলে জানিয়েছেন সমন্বয়ক স্বাধীন চৌধুরী।
অনুষ্ঠান উদ্বোধনী পর্বের সভাপতিত্ব করবেন উপদেষ্টা সারা যাকের। এ সময় চ্যানেল আইয়ের পরিচালক বার্তা এবং হৃদয়ে মাটি ও মানুষের পরিকল্পক ও উপস্থাপক শাইখ সিরাজ ও অধ্যাপক যতীন সরকার সাহিত্য বাজার সাহিত্য পদক তুলে দেবেন সব্যসাচী কবি সৈয়দ শামসুল হকের হাতে। এ ছাড়াও সাহিত্য বাজার উপদেষ্টামন্ডলীর যৌথভাবে আবৃত্তি গুরু তারিক সালাউদ্দিন মাহমুদ ও অধ্যাপক যতীন সরকারকে এ পর্বে সংবর্ধনা প্রদান করে ক্রেস্ট তুলে দেবেন। সাংস্কৃতিক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর সংর্বধিতজনদের হাতে তুলে দেবেন অর্থনৈতিক সম্মাননা। (এ ভাবেই সাজানো আমাদের স্বপ্ন)
সমাপনী পর্বের সভাপতিত্ব করবেন যথাক্রমে কবি আসাধ চৌধুরী ও গীতিকবি শহীদুল্লাহ ফরায়জী। এ পর্বে সাহিত্য বাজার সাহিত্য সম্মননা প্রদান করবেন আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ।
এ বিষয়ে তাদের প্রত্যেককে লিখিত অনুরোধ জানানো হয়েছে, অধিকাংশ অতিথি মৌখিক সম্মতিও দিয়েছেন। তবে ময়মনসিংহ সড়কটির দুরাবস্থার বিবেচনায় বিকল্প যাতায়াত ব্যবস্থার নিশ্চিত করতে পরামর্শ দিয়েছেন চ্যানেল আই-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর।
এদিকে বরিশাল থেকে কবি তপঙ্কর চক্রবর্তীসহ বরিশাল কবিতা পরিষদ, খুলনা থেকে কবি শামীমা সুলতানা শীলুর নেতৃত্বে ৫ জন কবি এবং চট্টগ্রাম থেকে কবি ওমর কায়সার এর নেতৃত্বে ১০ জন সাহিত্যকর্মী এ উৎসবে অংশ নেবেন বলে জানালেন সাহিত্য বাজার সম্পাদক আরিফ আহমেদ। তিনি জানান, অর্থনৈতিক সংকট না হলে, এবারই প্রথম সাহিত্য বাজার ময়মনসিংহের দু’জন খ্যাতনামা প্রবীণ ব্যক্তিত্বকে আনুষ্ঠানিক সম্মননা প্রদান করা ছাড়াও সাহিত্য সংস্কৃতির চর্চায় বিশেষ অবদানের জন্য সাহিত্য বাজারের সেরা লেখকদেরও যথার্থ সম্মাননা প্রদান করবে।
হঠাৎ করেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চা চক্রেও বৈঠক প্রাঙ্গনে উপস্থিত জাতীয় কবিতা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক কবি আসলাম সানী জানালেন, সাহিত্য বাজারের উৎসব অনেকটা আমাদেরই উৎসব। জাতীয় কবিতা পরিষদ এতে যুক্ত থাকবে। ভারতের তিনজন সাহিত্যকর্মী এতে যোগ দেবেন বলে জানালেন আসলাম সানী।
তিন দিনের চারটি আলোচ্য বিষয়সমূহ :
১ম দিন ২৪ শে এপ্রিল (বৃহস্পতিবার): বাংলাদেশের সাহিত্যচর্চায় সাহিত্য পত্রিকার ভূমিকা
প্রবন্ধ : রহমত রাজু, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, উপস্থাপক : স্বাধীন চৌধুরী
২য় দিন ২৫ শে এপ্রিল (শুক্রবার) : কবিতার আধুনিকায়নের দুর্বোধ্যতায় কমে যাচ্ছে পাঠক
প্রবন্ধ : খসরু পারভেজ, যশোর, উপস্থাপক : কবি শাহাদাত হোসেন নীপু, ঢাকা।
৩য় দিন ২৬ শে এপ্রিল (শনিবার, সকালে) : বাংলাদেশের শিশু সাহিত্য
প্রবন্ধ ও উপস্থাপক : ফারুক নওয়াজ
৩য় দিন ২৬ শে এপ্রিল (শনিবার বিকালে) : পালে লাগবে হাওয়া
প্রবন্ধ উপস্থাপক : তারিক সালাউদ্দিন মাহমুদ
আলোচনা পর্বের সম্ভাব্য অতিথিবৃন্দ হচ্ছেন – ঢাকা থেকে কবি আসলাম সানী, কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু, কবি ফারুক নওয়াজ, কবি আনজীর লিটন, কবি ও আবৃত্তিশিল্পী ফয়জুল আলম পাপ্পু, আবৃত্তিশিল্পী শাহদাত হোসেন নিপু প্রমূখ।
অন্যদিকে বরিশালের তপঙ্কর চক্রবর্তী, হেনরী স্বপন, সানাউল্লাহ সাগরসহ কয়েকজন। চট্টগ্রামের কবি ওমর কায়সার এর নেতৃত্বে কয়েকজন এবং ময়মনসিংহের প্রদীপ কুমার বিশ্বাস, নজরুল হায়াত, প্রদীপ চন্দ্র কর, মাহমুদ আল মামুন, মোমাররফ করিম, ফরিদ আহমেদ দুলাল, আশরাফ মীর, সোহরাব পাশা, সাজাহান সিরাজী, হরিদাস ঠাকুর, আসাদ উল্লাহ, হাসানাত লোকমান, ইয়াজদানী কোরায়শী, আলী ইউসুফ, সলিম হাসান, সরকার আজিজ, কামাল মুহম্মদ, সাব্বির রেজা, আলী ইদ্রিস, আফজাল রহমান, সুমিতা নাহার, গোলাম সোবহান কোরায়শী, স্বপন ধর, ভাস্কও সেন গুপ্ত, মামুন মাহমুজ, প্রফেসর রোকেয়া আক্তার খানম, আমিনুল হাসান, ড: মঞ্জুরুল আলম চম্পক প্রমূখ।
আমাদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে আমরা ছুটছি বিভিন্ন মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী ও সেলফোন কোম্পানীর কাছে। রবির আজিয়াটা, বাংলালিংক ও এয়ারটেল কর্মকর্তাদের কাছে বিনীত আবেদন জানিয়েছি আমাদের পৃষ্ঠপোষকতা দেয়ার জন্য। আবেদন পাঠিয়েছি এবি ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়াসহ অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানে। অনেকে হয়ত প্রশ্ন করবেন, যে উপদেষ্টা পরিষদে এত ক্ষমতাধর লোকেরা থাকার পরও কেন আপনাদের এভাবে আবেদন করতে হচ্ছে? যার ভাইয়ের নামে পদক, সে-ইতো চাইলে এটা করতে পারেন। ইতোমধ্যে বেশ ক’জন শুভানুধ্যায়ী ফোনে এ প্রশ্ন তুলেছেন।
কিন্তু আমরা আমাদের উপদেষ্টাদের কাছে শুধুমাত্র পত্রিকা ও উৎসব সংশ্লিষ্ট লেখা, অতিথি বাছাই এবং উৎসবে তাদের অংশগ্রহণ বিষয়ে নিশ্চয়তা ছাড়া আর কোনো সাহায্য নেব না বলে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। আর এই শর্তেই তারা আমাদের উপদেষ্টা হতে সম্মত হয়েছেন। তাই পত্রিকা ও উৎসবের খরচ বিষয়ে তাদের অবগত করা হলেও, কোনোরকম সহায়তা চাইতে পারছিনা। আর পদক বিষয়ের প্রস্তাবণাটি একান্তই আমার নিজের। পরে উপদেষ্টাদের সম্মতি আদায় করা হয়েছে। এ বিষয়ে সারা যাকের প্রথমে কিছুই জানতেন না, সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর তাকে জানানো হয়েছে। যেহেতু সাহিত্য বাজার তার জন্মলগ্ন থেকে উপদেষ্টা সারা যাকেরের স্নেহছায়ায় দাঁড়িয়ে আছে, তাই এ পদকটির নামকরণে তারই প্রতি কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ। আর এ জন্য সারা যাকেরের থেকে সরাসরি কোনো সহায়তা দাবি করাটা হবে পদকটিকে অপমান করা। অন্তত আমাদের এটাই বিশ্বাস। তারপরও উপদেষ্টা সারা যাকের ও আমীরুল ইসলাম নিজে উদ্যোগি হয়ে স্পন্সর পেপার তৈরি করা, চ্যানেল আইকে সম্প্রচার সহযোগি করাসহ বেশ কিছু বিষয়ে সাহায্য করছেন। কবি আসাধ চৌধুরী নিয়মিত খোঁজ নিচ্ছেন আমাদের অগ্রগতির। আর উপদেষ্টা আতা সরকার চেষ্টা করছেন উৎসব সংখ্যার লেখাগুলোকে মান সম্পন্ন করার।