সংখ্যালঘু, সংখ্যালঘু আর সংখ্যালঘু। সেই কিশোরবেলা থেকে এই একটি শব্দের বুনিয়াদী আক্রমণে অতিষ্ট আমি। বুনিয়াদী, কারণ, কিশোরবেলা নানাভাই শতীস চন্দ্র দাস তার মেয়ে বিভা, বীণা ও রীনা খালা (মাসি) আমাকে

বাঘ আঁকবো, যে বাঘ দেখে কেউ পাবে না ভয়,
আঁকবো সাগর, মানুষ যেন ঢেউয়ের সাথী হয়।

দুধেল রঙা আকাশ এঁকে ছড়িয়ে দেবে নীল,
সেই আকাশের সঙ্গে সবার থাকবে

মঞ্চের আমি এবং আমার মঞ্চ
আলী যাকের

জনপ্রিয় এবং বিখ্যাত অভিনেতা আলী যাকের (জন্ম: ৬ই নভেম্বর, ১৯৪৪) যিনি একাধারে টেলিভিশন নাটক ও মঞ্চ নাটকে সমান জনপ্রিয়। তিনি একই সাথে

পাশের ফ্লাটে এসেছে নতুন ভাড়াটিয়া। স্বামী-স্ত্রী ও একটি এক-দেড়বছরের ফুটফুটে বাচ্চা মেয়ে। পুরুষটিকে বাঙ্গালী মনে হলেও স্ত্রীলোকটি সম্ভবত ইউরোপীয় কিংবা মিশরীয় হবে। ছোট বাচ্চাটির চমৎকার বাংলা উচ্চারণ শুনে বোঝা যায,

আগামি ফেব্রুয়ারীতে ২৭ বছরে পা দেবে বাংলাদেশের কবিদের একমাত্র জাতীয় সংগঠন জাতীয় কবিতা পরিষদ। কিন্তু গত ২৬ বছরে এই কবিতা পরিষদের অর্জন কি? কি করেছেন তারা কবিতার জন্য। কতটা পথ

অন্ধ মেয়ে আমি দেখতে পাইনা তাই
অবহেলা আর অনাদরটা সবার কাছেই পাই।

সত্যি করে বলুন দেখি, অন্ধ বলে কি আমার
সখ-আহলাদ – কিছুই থাকতে নাই ?

আর দশটা

‘কেন চেয়ে আছ, গো মা, মুখপানে।
এরা চাহে না তোমারে চাহে না যে, আপন মায়েরে নাহি জানে।’
কবিগুরু রবী ঠাকুরের এ লাইনটি দিয়েই আজ এ প্রবন্ধের সূচনা করতে

‘দেশ ভাল চলছে না। খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে। চলতে চলতে হোঁচটও খাচ্ছে এখানে সেখানে। জনজীবনে সমস্যা ছিল ও আছে। তবে, তা বাড়ছে ক্রমান্বয়ে প্রতিদিন। সময় সময় এগুলোর কোনো কোনোটি হঠাৎ করে

এখানে ঢাকায় প্রচন্ড গরম
ফসলের মাঠে চৌচির মাটি
কৃষকের ছাতি ফাটে, গাঁও-গ্রাম
দিনাজপুর থেকে পটুয়াখালী
রোড জ্যামে অস্থির জীবন।।
ওখানে তুমিও; কলকাতায়
বনগাঁও থেকে

সংবিধান, সংবিধান আর সংবিধান। এই নিয়ে চলছে দুইনেত্রী তথা রাজনীতিবিদদের জোড় লড়াই। যে সংবিধান শুধু মানুষ হত্যার রাজনীতি শেখায়, সে সংবিধান বাদ দেয়ার কথা কেউ বলে না। দয়া করুন, ক্ষমা